গরমের তাপকে মোকাবেলা করার জন্য ঠাণ্ডা পানি বেশি বেশি পান করার কথা বলা হয়। পানি ছাড়াও গরমে প্রশান্তি পেতে সাহায্য করে আইসক্রিম, যা ছোট থেকে বড় সবার খুব পছন্দ। যদি আইসক্রিম ঘরেই তৈরি করে খাওয়া যায় তাহলে তা স্বাস্থ্যসম্মত হয় বেশি। চলুন জেনে নিই কিছু সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর আইসক্রিম তৈরির উপায়।
স্ট্রবেরি আইসক্রিম :
অনেক শিশুই ফল খেতে চায় না। স্ট্রবেরির আইসক্রিম তৈরি করে তাদের সামনে দিলে তারা সেটা লুফে নিবে। স্ট্রবেরির সাথে ব্ল্যাকবেরি বা ব্লুবেরি, লেবুর রস এবং মধু মেশাতে পারেন। সবগুলো উপাদান ব্লেন্ডারে নিয়ে ব্লেন্ড করে আইসক্রিমের ছাঁচে রাখুন।
তেঁতুলের আইসক্রিম :
প্রচণ্ড গরমে টক মিষ্টি স্বাদের তেঁতুলের আইসক্রিম খাওয়ার মজাই আলাদা। এক ডজন তাজা তেঁতুলের কোয়া এবং সামান্য চিনি পানিতে নিয়ে ২০ মিনিট জ্বাল দিন। দ্রবণটি ঠাণ্ডা হওয়ার পরে তেঁতুলগুলো কচলে নিন এবং ছেঁকে নিন। তারপর এই দ্রবণটি আইসক্রিমের ছাঁচে ঢেলে ফ্রিজে রাখুন। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল তেঁতুলের আইসক্রিম।
আম ও কাঠবাদামের আইসক্রিম :
আমের পেস্ট, কাঠ বাদামের দুধ এবং সামান্য মধু একসাথে ব্লেন্ডারে নিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এবার এই মিশ্রণটি আইসক্রিমের ছাঁচের মধ্যে নিন এবং আমের কয়েকটি ছোট টুকরা এর মধ্যে দিয়ে দিন। আমের টুকরোগুলো আইসক্রিম খাওয়ার সময় অন্যরকম মজা দেবে। বাজারে যখন প্রচুর আম পাওয়া যায় তখন প্রায়ই খেতে পারেন আমের আইসক্রিম। এতে পুষ্টির পাশাপাশি প্রশান্তি ও পাবেন।
তাজা ফলের আইসক্রিম :
মজাদার আইসক্রিম তৈরি করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে তাজা ফল ও ফলের রস। তরমুজ, কিউই, স্ট্রবেরির মত ফলগুলো কেটে টুকরো টুকরো করে আইসক্রিমের ছাঁচের মধ্যে রাখুন। এর সাথে আপনার পছন্দের ফলের রস যোগ করুন। এর পর ফ্রিজে রাখুন শক্ত হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। আইসক্রিম তৈরি হয়ে গেলে দেখতে চমৎকার লাগবে এবং খেতেও দারুণ হবে। যে শিশুরা ফল খেতে চায় না তারাও আগ্রহ নিয়ে খাবে এই আইসক্রিম।
তথ্য ও ছবি : ইন্টারনেট
ইসি/
গরমের তাপকে মোকাবেলা করার জন্য ঠাণ্ডা পানি বেশি বেশি পান করার কথা বলা হয়। পানি ছাড়াও গরমে প্রশান্তি পেতে সাহায্য করে আইসক্রিম, যা ছোট থেকে বড় সবার খুব পছন্দ। যদি আইসক্রিম ঘরেই তৈরি করে খাওয়া যায় তাহলে তা স্বাস্থ্যসম্মত হয় বেশি। চলুন জেনে নিই কিছু সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর আইসক্রিম তৈরির উপায়।
স্ট্রবেরি আইসক্রিম :
অনেক শিশুই ফল খেতে চায় না। স্ট্রবেরির আইসক্রিম তৈরি করে তাদের সামনে দিলে তারা সেটা লুফে নিবে। স্ট্রবেরির সাথে ব্ল্যাকবেরি বা ব্লুবেরি, লেবুর রস এবং মধু মেশাতে পারেন। সবগুলো উপাদান ব্লেন্ডারে নিয়ে ব্লেন্ড করে আইসক্রিমের ছাঁচে রাখুন।
তেঁতুলের আইসক্রিম :
প্রচণ্ড গরমে টক মিষ্টি স্বাদের তেঁতুলের আইসক্রিম খাওয়ার মজাই আলাদা। এক ডজন তাজা তেঁতুলের কোয়া এবং সামান্য চিনি পানিতে নিয়ে ২০ মিনিট জ্বাল দিন। দ্রবণটি ঠাণ্ডা হওয়ার পরে তেঁতুলগুলো কচলে নিন এবং ছেঁকে নিন। তারপর এই দ্রবণটি আইসক্রিমের ছাঁচে ঢেলে ফ্রিজে রাখুন। ব্যাস তৈরি হয়ে গেল তেঁতুলের আইসক্রিম।
আম ও কাঠবাদামের আইসক্রিম :
আমের পেস্ট, কাঠ বাদামের দুধ এবং সামান্য মধু একসাথে ব্লেন্ডারে নিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এবার এই মিশ্রণটি আইসক্রিমের ছাঁচের মধ্যে নিন এবং আমের কয়েকটি ছোট টুকরা এর মধ্যে দিয়ে দিন। আমের টুকরোগুলো আইসক্রিম খাওয়ার সময় অন্যরকম মজা দেবে। বাজারে যখন প্রচুর আম পাওয়া যায় তখন প্রায়ই খেতে পারেন আমের আইসক্রিম। এতে পুষ্টির পাশাপাশি প্রশান্তি ও পাবেন।
তাজা ফলের আইসক্রিম :
মজাদার আইসক্রিম তৈরি করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে তাজা ফল ও ফলের রস। তরমুজ, কিউই, স্ট্রবেরির মত ফলগুলো কেটে টুকরো টুকরো করে আইসক্রিমের ছাঁচের মধ্যে রাখুন। এর সাথে আপনার পছন্দের ফলের রস যোগ করুন। এর পর ফ্রিজে রাখুন শক্ত হয়ে যাওয়া পর্যন্ত। আইসক্রিম তৈরি হয়ে গেলে দেখতে চমৎকার লাগবে এবং খেতেও দারুণ হবে। যে শিশুরা ফল খেতে চায় না তারাও আগ্রহ নিয়ে খাবে এই আইসক্রিম।
তথ্য ও ছবি : ইন্টারনেট
ইসি/
Post a Comment
Nice Site