হঠাৎ বুক জ্বালা-পোড়া করা, এই সমস্যাটার সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত। মাঝে মাঝে পেটে বা গলার কাছাকাছিও এই জ্বলুনি হয়। তারপর হঠাৎ একটা টক-ঝাল ঢেকুর আসে। এই ঢেঁকুরের ফলে গলা-নাক জ্বলতে থাকে। দুর্বিষহ পরিস্থিতি। একে হার্টবার্ন( Heartburn) বা অ্যাসিড রিফ্লাক্স বলে। দিনের যে কোন সময়েই এসিড রিফ্লাক্সের লক্ষণগুলোর প্রকাশ ঘটতে পারে। তাই সাথে রাখুন অ্যাসিডিটির ওষুধ এবং জেনে নিন কিছু টনিক টিপস।
কীভাবে বুক জ্বালা-পোড়ার সমস্যাটি প্রতিরোধ করবেন কিংবা সহনশীল মাত্রায় রাখবেন? এর সমাধান হলো, যেসব খাবার খেলে বা পানীয় পান করলে বুক জ্বলা-পোড়া করে, সেগুলো খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। যেমন-
- ভাজা-পোড়া
- কফি
- কার্বনেটেড ড্রিঙ্ক
- চকলেট
- অ্যালকোহল
- উচ্চ ফ্যাট সমৃদ্ধ ডেইরি প্রোডাক্ট। যেমন, পনির।
ভাজা মাংসের পরিবর্তে সেঁকা অথবা ঝলসানো মাংস খাওয়া, কম তেল-চর্বিযুক্ত ও মসলাযুক্ত খাদ্য গ্রহণে অভ্যস্ত হওয়ার চেষ্টা করুন।ঠিক ঘুমাতে যাওয়ার আগে আগে খাওয়ার অভ্যাস ত্যাগ করুন। দিনে তিনবার বেশি বেশি না খেয়ে বরং একটু পর পর অল্প করে খাবার খান, দিনে চার-পাঁচবারও খেতে পারেন। কফি বা চকলেট খেতে চাইলে খাবার পরে বিশেষ করে সকালের নাস্তার পর খান। দিনে প্রচুর পরিমাণে পানি খান।
কখন ডাক্তার দেখাবেন:
যদি আপনার বুকে খুব বেশি জ্বালা পোড়া হয় যেটা অ্যাসিডিটির ওষুধ খেয়ে একদম না কমে, কিংবা সাথে বুকের মাঝখানে ব্যাথা অনুভূত হয় এবং ব্যথাটা বুক থেকে আপনার বাহু এবং কাধের দিকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে, সেক্ষেত্রে এটা হয়তো হার্ট এ্যাটাকের লক্ষণও হতে পারে। তখন দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
যদি আপনার বুকে খুব বেশি জ্বালা পোড়া হয় যেটা অ্যাসিডিটির ওষুধ খেয়ে একদম না কমে, কিংবা সাথে বুকের মাঝখানে ব্যাথা অনুভূত হয় এবং ব্যথাটা বুক থেকে আপনার বাহু এবং কাধের দিকে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে, সেক্ষেত্রে এটা হয়তো হার্ট এ্যাটাকের লক্ষণও হতে পারে। তখন দেরি না করে দ্রুত ডাক্তারের পরামর্শ নিন।
Post a Comment
Nice Site