জেনে নিন কিভাবে বানানো হয় শ্রীমঙ্গলের সাত রঙের চা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Verdana, Arial, Helvetica, sans-serif; font-size: 15px; text-align: justify;"><br /></span> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgECckAyrS-cfMZBUQ3UwPHR__uBT4mgSTMnqJ0uvCHL3R8E9ZWUr9yNHRbr5F9G_tDc5aMFagWtysRr2r_weWqettXQn3CNfHtSEHGmO3LYKdzqG1Qm1yJ1tvxigvly_fe-oJJzP2beaFR/s1600/Sreemangals-layered-tea.-A-Bangladeshi-curiosity..jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="জেনে নিন কিভাবে বানানো হয় শ্রীমঙ্গলের সাত রঙের চা…!" border="0" data-original-height="1200" data-original-width="1600" height="480" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgECckAyrS-cfMZBUQ3UwPHR__uBT4mgSTMnqJ0uvCHL3R8E9ZWUr9yNHRbr5F9G_tDc5aMFagWtysRr2r_weWqettXQn3CNfHtSEHGmO3LYKdzqG1Qm1yJ1tvxigvly_fe-oJJzP2beaFR/s640/Sreemangals-layered-tea.-A-Bangladeshi-curiosity..jpg" title="জেনে নিন কিভাবে বানানো হয় শ্রীমঙ্গলের সাত রঙের চা…!" width="640" /></a></div> <span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Verdana, Arial, Helvetica, sans-serif; font-size: 15px; text-align: justify;"><br /></span> <span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Verdana, Arial, Helvetica, sans-serif; font-size: 15px; text-align: justify;">মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে যারাই বেড়াতে যান তারা সাত রঙের চা পান করেননি এমন কমই শোনা যায়। এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও ভোলেননি সাতরঙা চায়ের উদ্ভাবক রমেশের চা পান করতে। তবে রমেশের রহস্য ভেঙে এখন দেশের আরো দু’এক জায়গায় তৈরি হয় সাতরঙা চা। ভিন্ন সাটটি স্তরে সাজানো এ চা এখনও একটি রহস্য।স্বচ্ছ কাচের গ্লাস। চামচ দিয়ে না ঘুটে যতই নাড়াচাড়া করুন এক স্তর আরেক স্তরে মিশবে না। যিনি প্রথম বিষয়টি দেখবেন তার কাছে এটি চা ভাবতেই কষ্ট হবে। আর যিনি দেখেছেন আগেও, নিয়েছেন স্বাদ, তিনি ভাববেন এটা কীভাবে সম্ভব যদি জানতে পারতাম!</span><br style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Verdana, Arial, Helvetica, sans-serif; font-size: 15px; text-align: justify;" /><span style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Verdana, Arial, Helvetica, sans-serif; font-size: 15px; text-align: justify;">প্রথমে ১ টেবিল চামচ চিনির সাথে ২ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে সিরা করে নিতে হবে। পরিমাণমতো পানি এবং চা’পাতা চুলায় জ্বাল দিয়ে লিকার তৈরি করে নিন। ১ টেবিল চামচ লিকার ও ১ চামচ সিরা মিশিয়ে রাখুন। তারপর ২ টেবিল চামচ কনডেন্স মিল্কের সাথে ১ টেবিল চামচ লিকার মিশিয়ে নিতে হবে। তারপর একটা কাপে প্রথমে প্লেইন সিরা ঢেলে নিয়ে ২০ সেকেন্ড পরে সিরা মেলানো লিকারটা দিতে হবে। এর ৩০ সেকেন্ড পরে কনডেন্স মিল্কের milk মিশ্রণ দিতে হবে। তার ১ মিনিট পর বাকি লিকারটুকু গরম করে একদম কাপের ধার ঘেঁষে আস্তে আস্তে ঢালতে হবে। দেখুন সহজেই তৈরি ৭ লেয়ার চা।</span></div> <a href='http://mediafire.com'></a>

জেনে নিন কিভাবে বানানো হয় শ্রীমঙ্গলের সাত রঙের চা

মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গলে যারাই বেড়াতে যান তারা সাত রঙের চা পান করেননি এমন কমই শোনা যায়। এমনকি শ্রীমঙ্গলে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসি...

বিস্তারিত »

নানান স্বাদের চা রেসিপি তৈরি

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiJwFVBGR4MjNaZ1mjnBLpm3_GLdu36TVzXkM0J1pzYvB9Aud2DPUPw6tojrg_Z9AOXdUKWWQQ43fJYDIbtfBUD_CH9lxc-mZNRgidGjatqZ3rYQbGUct6lcyWsnzq2dVcRMlZhq9XPH-Af/s1600/150.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt=" নানান স্বাদের চা রেসিপি তৈরি" border="0" data-original-height="384" data-original-width="640" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiJwFVBGR4MjNaZ1mjnBLpm3_GLdu36TVzXkM0J1pzYvB9Aud2DPUPw6tojrg_Z9AOXdUKWWQQ43fJYDIbtfBUD_CH9lxc-mZNRgidGjatqZ3rYQbGUct6lcyWsnzq2dVcRMlZhq9XPH-Af/s1600/150.jpg" title=" নানান স্বাদের চা রেসিপি তৈরি" /></a></div> <br /> নানান স্বাদের চা রেসিপি<br /> হাতে গোনা কিছু মানুষ ছাড়া প্রায় সবাই আমরা প্রতিদিনই চা পান করি। আর চা তো কমবেশি সবাই-ই তৈরী করতে পারি। কিন্তু আপনার তৈরী করা “চা” পান করে অতিথির জিভে তার স্বাদ লেগে থাকে কি? এমন কি হয়, আপনার তৈরী করা চা এর স্বাদ নিতে পরিচিতরা অপেক্ষায় থাকে আপনার বাড়িতে ঢুঁ মারার জন্য? নাকি আপনার তৈরী করা “চা” আপানার নিজের কাছেই পছন্দ হয় না? নাকি মনে মনে খুঁজছেন স্পেশাল চা বানানোর এমন কোন রেসিপি যদি পেতেন!<br /> <br /> <br /> <br /> দৈনন্দিন জীবনে চা আমাদের সবারই নিত্যসঙ্গী। আগে চা বলতে শুধু সাধারণ চা পাতাকে বোঝাতো। বর্তমানে বিভিন্ন ধরণের চা পাওয়া যায়। নানা স্বাদের এই চা যেমন আমাদের নানা স্বাদে মাতিয়ে তোলে তেমনি এর আছে অসাধারণ স্বাস্থ্যগুণ।<br /> * ব্ল্যাক টি: সাধারণ চা পাতা থেকে এটি তৈরি করা হয়। নাম কালো চা হলেও এটির রঙ হয় লাল। লাল চা আর কালো চায়ের মধ্যে পার্থক্য এতটুকুই লাল চা স্বাদে কিছুটা ধোঁয়াটে গন্ধযুক্ত হয়ে থাকে।<br /> * গ্রিন টি: এটিও বেশ জনপ্রিয়। বাজারে গ্রিন টি অত্যন্ত সহজলভ্য। গ্রিন টি আপনার ত্বক পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। এটি সুন্দর স্বাস্থ্য গঠনেও সাহায্য করে।<br /> * লেবু চা: লেবু চা ওজন কমাতে অসাধারণ কার্যকরী। কালো চা বা লিকার চায়ের তুলনায় পুষ্টিগুণে এটি বেশি উপকারী। এর রেসিপিতে আপনাকে লিকার চা তৈরি করে পরিবেশনের সময় পরিমাণমত লেবুর রস মিলিয়ে দিলেই হবে।<br /> * আদা চা: সাধারণ সর্দি, মাথা ব্যথা, গলা ব্যথায় আদা চায়ের উপকারিতা আমরা প্রায় সবাই জানি। গরম এক কাপ চা জাদুর মত মাথা ব্যথা সারাতে সাহায্য করে। এর রেসিপিতে আপনাকে পানি গরম করার সময় আদা টুকরা করে দিয়ে কিছুক্ষন জ্বাল দিতে হবে। এরপর চা পাতা ও চিনি দিয়ে নামিয়ে নিতে হবে। এছাড়া চা বানিয়ে তাতেও আদার কিছুটা রস মিশিয়ে চা পান করা যায়।<br /> * তুলসি চা: অসাধারণ উপকারী এই তুলসি চা সর্দিজনিত মাথা ব্যাথা, কাশি, সর্দি জ্বর ও ঠান্ডা লাগা দূর করে।এটি দুশ্চিন্তা থেকে রক্ষা পেতেও সাহায্য করে। ২ থেকে ৩ কাপ পানিতে ৫/৬ টি তুলসি পাতা ফুটতে দিন। পানি ফুটে ১ কাপ পরিমাণ হয়ে এলে তা নামিয়ে গরম গরম পান করুন যন্ত্রণার উপশম হবে। এটি অ্যাসিডিটি  নিরাময়ে অনেক জনপ্রিয়। তুলসি চা প্যাকেটে বাজারে কিনতেও পাওয়া যায়।<br /> * পুদিনা চা: পুদিনা চা পেটের বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে। পুদিনা চা বানাতে তাজা অথবা শুকনো দু’রকম পাতাই ব্যবহার করা যায়। ২ কাপ পানি, দেড় কাপ তাজা পাতা অথবা ১ চা চামচ শুকনো পাতা, স্বাদের জন্য চিনি, মধু ও লেবু দেয়া যেতে পারে। পানি ফুটিয়ে পান করার ২-৩ মিনিট আগে গরম পানিতে পাতা দিয়ে রেখে দিতে হবে নির্যাস বের হবার জন্য।<br /> অতিথি আপ্যায়নে স্পেশাল চা তৈরী করুন<br /> এক কাপ টেষ্টি চা খাওয়ার জন্য আমরা ভালো ভালো রেষ্টুরেন্টে যাই। আবার অন্যদিকে অতিথি আপ্যায়নে চা পরিবেশনের কোনো তুলোনা হয় না। কিন্তু সবাই কি আর মজাদার চা বানাতে পারে? স্পেশাল চা তৈরী করার কিছু টিপস আজ আমি আপনাদেরকে দিব। আসুন জেনে নিই টিপস গুলোঃ<br /> প্রথমে আপনি ঠিক করুন কত কাপ চা বানাবেন। এখানে আমি এক কাপ চা এর ব্যাপারে লিখছি। বাকিটা আপনাদের প্রয়োজন মতো তৈরী করবেন।<br /> ১) এক কাপ চায়ের জন্য দুই কাপ পানি একটি পাত্রে নিয়ে চুলায় দিন।<br /> ২) প্রথমে শুধু পানি দু থেকে তিন মিনিট ফুটিয়ে নিন।<br /> ৩) এর পর তাতে দুই টেবিল-চামচ চা’পাতা দিন। (এ ক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন গুড়া চা’পাতার চাইতে দানাদার চা’পাতায় চা এর স্বাদ ভাল হয়)<br /> ৪) অল্প আঁচে দুই থেকে তিন মিনিট ফুটতে দিন।<br /> ৫) একটি মাঝারি আকৃতির কাপের মধ্যে দুই চা-চামচ চিনি, তিন চা-চামচ গুড়া দুধ ভালো করে মিশিয়ে নিন।<br /> ৬) এবার ছাকনি দিয়ে ছেকে চায়ের পানি পাত্র থেকে কাপে ঢালুন।<br /> ৭) একটু ভালো করে চামচ দিয়ে এখন নেড়ে দুধ এবং চিনি মিশিয়ে নিন।<br /> <br /> দেখুনতো খেয়ে, কেমন তৈরী হয়ে গেলো আপনার হাতের স্পেশাল চা! ঘরে এবং অতিথি আপ্যায়নে চা তৈরীর প্রশংসা শুনতে আপনার নিশ্চই বেশ ভালো লাগবে। রেসিপি সম্পর্কে যে কোন প্রশ্ন থাকলে টিউমেন্ট করতে পারেন। সমাধান দেওয়ার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ্।<br /> <br /> <br /> <br /> চা বানানোর নিয়ম-কানুন<br /> একেবারে নিখুঁত এক কাপ চা বানানো নিয়ে নিজের রেসিপিতে চোখ বুলোলে কমসে কম ১১টা অসাধারণ দিক খুঁজে পাই আমি। এর মধ্যে দুটো নিয়ে মোটামুটি ঐকমত্যের সম্ভাবনা থাকলেও থাকতে পারে, তবে অন্তত চারটা নিয়ম আছে যেগুলো নিয়ে বিতর্ক চরমে। এই হচ্ছে আমার একান্তই নিজের ১১টা নিয়ম – সবগুলোই আমার চোখে সেরা:<br /> <br /> প্রথম কথা হচ্ছে, আপনাকে অবশ্যই ভারতীয় অথবা শ্রীলঙ্কার চা ব্যবহার করতে হবে। স্বীকার করি, চীনা চায়ের এমন কিছু গুণ আছে যেগুলো এযুগে অপছন্দ করার জো নেই – খরচ বাঁচায় তো বটেই, সাথে আবার দুধ ছাড়াও খেতে পারা যায় চাইলে – কিন্তু তেমন উদ্দীপনা জাগে না আসলে খেয়ে। আপনার নিজেকে আগের চাইতে জ্ঞানী, সাহসী কিংবা আশাবাদীও মনে হবে না এটা খাওয়ার পর। ‘চমৎকার এক কাপ চা’ স্বস্তি-জাগানিয়া এই কথাটা কেউ যদি কখনো উচ্চারণ করে, আপনি নিশ্চিন্তে ধরে নিতে পারেন যে সে ভারতীয় চায়ের কথা বলছে।<br /> দ্বিতীয়ত, চা সবসময়েই অল্প করে বানাতে হয় – পটে আর কি! হাঁড়িতে চা বানালে মোটেও স্বাদ পাবেন না আপনি; আর ইয়া বড় ডেকচিতে যে চা বানায় মিলিটারিরা, ওটা খেতে গেলে চুনকাম আর তেলচর্বির মত লাগে। পট হতে হবে মাটি কিংবা চীনামাটির তৈরি। রূপো কিংবা ব্রিটানিয়ার পটে চা একেবারে বিশ্রী হয় খেতে, এনামেলের পট তো আরো বাজে। তবে কেন যেন দস্তার পটে চা বেশ ভাল হয়, ইদানিং তেমন পাওয়াই যায় না যদিও!<br /> তিন নম্বর কথা, পটটাকে আগে থেকেই তাতিয়ে নেবেন আগুনে। এমনিতে যেমন গরম পানি দিয়ে ধুয়ে নেওয়া হয়, সেটা না করে উনুনের ওপর রাখলেই ভাল কাজে দেয়।<br /> চতুর্থত, চা-টা কড়া হতে হবে। সোয়া গ্যালনের পট কানায় কানায় ভরতে চাইলে উঁচু উঁচু করে ছয় চা-চামচ চাপাতা দেবেন। টানাটানির এই সময়ে অবশ্য সপ্তাহের প্রতিদিনই এই নিয়মে চলতে পারবেন না আপনি; তবে আমার বিশ্বাস, বিশ কাপ পানসে চায়ের চেয়ে এক কাপ কড়া চা অনেক ভাল। যে কোন সত্যিকারের চাপ্রেমীই যে কেবল কড়া চা পছন্দ করেন তাই নয়, বরং একেকটা বছর গড়ানোর সাথে তারা আরো বেশি কড়া চা পছন্দ করেন – বুড়ো পেনশনারদেরকে যে কেন অতিরিক্ত রেশন দেওয়া হয় সে তো বুঝতেই পারছেন এইবার!<br /> পাঁচ নম্বরে বলছি, চা সরাসরি পটে দিয়ে দেবেন। ওটাকে অবশ্যই ছাঁকনি, মসলিনের ব্যাগ কিংবা এরকম কোন জেলে পুরবেন না। চাপাতা নাকি ক্ষতিকর – এমনটা ভেবে কোন কোন দেশে পটের নলের ভেতরে ছোট্ট ছাঁকনি ঝুলিয়ে দেয় সেগুলো আটকানোর জন্য। আসল কথা হচ্ছে, আপনি কোনরকম সমস্যা ছাড়াই ইচ্ছেমত চাপাতা গিলে ফেলতে পারেন, আর পটে চা ছেড়ে না দিলে এটা কক্ষণোই ঠিকমত মিশবে না।<br /> ষষ্ঠত, পটটাকে কেতলির কাছে নিয়ে যেতে হবে, উল্টোটা করা যাবে না কোনভাবেই। আঘাত হানার সময় পানিটাকে ফুটতে হবে, যার অর্থ দাঁড়াচ্ছে পানি ঢালার সময় একে আগুনের ওপর রাখতে হবে। কেউ কেউ বলে, ফোটানোর জন্য টাটকা পানি ব্যবহার না করলে হয় না, তবে আমি কখনো এর মধ্যে আলাদা কোন বিশেষত্ব দেখি নি।<br /> সাত, চা বানানোর পর একে নাড়বেন, আরো ভাল হয় যদি জোর একটা ঝাঁকুনি দিতে পারেন। তারপর পাতাগুলোকে থিতানোর সময় দিতে হবে।<br /> আট নম্বর নিয়ম হচ্ছে, ভাল একটা ব্রেকফাস্ট কাপ থেকে চা খেতে হবে আপনাকে – মানে বেলনাকৃতির যেগুলো সেগুলো; চ্যাপ্টা আর চিকন কাপগুলো না। ব্রেকফাস্ট কাপে চা ধরে বেশি, আর অন্যটায় ভালমত খেতে শুরু করার আগেই দেখবেন চা অর্ধেক ঠাণ্ডা হয়ে বসে আছে।<br /> নবম কথা: চায়ে দেওয়ার আগে দুধ থেকে ননী তুলে নিতে হয় সবসময়। বেশি ননীওয়ালা দুধে চায়ের স্বাদ একেবারেই ভেস্তে যাবে।<br /> দশ নম্বর, কাপে প্রথমে চা ঢালতে হবে। এই জিনিসটা নিয়েই বিতর্ক সবচেয়ে বেশি; ব্রিটেনের যে কোন পরিবারেই দেখবেন এটা নিয়ে অন্তত দু’ধরনের মতবাদ চালু আছে। দুধ আগে দেওয়ার নীতিতে বিশ্বাসী যারা, তারা আপনাকে যত শক্তিশালী যুক্তিই দেখাক না কেন; আমি জানি আমার নিজের যুক্তির কোন জবাব নেই। সেটা হচ্ছে, আপনি যদি চা আগে দেন আর তারপর নাড়তে নাড়তে দুধ দিতে থাকেন, তাহলে কতটুকু দুধ দিচ্ছেন সে ব্যাপারে আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকছে পুরোপুরি; কিন্তু উল্টোটা করলে দুধ যে বেশি হয়ে যাবে সেটা নিশ্চিত।<br /> শেষ কথা হল, চায়ে চিনি দেওয়া যাবে না – যদি না আপনি রাশানদের ঢঙে চা খান। জানি, খুব ভালভাবেই জানি যে এই ব্যাপারে আমি সংখ্যালঘু। কিন্তু তাতে কী? চিনি দিয়ে  চায়ের মজা যদি নষ্টই করে ফেললেন তবে কোন্‌ মুখে নিজেকে সত্যিকারের চাপ্রেমী দাবি করেন আপনি? চায়ে মরিচ কিংবা লবণ দিতে চাওয়াটাও একইরকম বোকামি। বিয়ারের যেমন তেতো হওয়ার কথা, চায়েরও ঠিক তাই। চিনি দিচ্ছেন – এর অর্থ আপনি চা নয়, বরং চিনির স্বাদ পরখ করছেন। তার চেয়ে বরং গরম পানিতে চিনি গুলিয়ে খেলেই হয়!<br /> কিছু লোক বলে যে তাদের নাকি চা ভাল লাগে না, কেবল উষ্ণ আর সতেজ থাকার জন্যই নাকি তারা চা খান – তাই চায়ের স্বাদ তাড়াতে চিনি দেন। এই সব বিভ্রান্ত মানুষদেরকে বলে রাখছি: অন্তত দুটো সপ্তাহ চিনি ছাড়া চা খেয়ে দেখুন, আর কোনদিনও চায়ে মিষ্টি দিতে চাইবেন – এমন সম্ভাবনা খুবই কম।<br /> ওপরের কথাগুলো যে কেবল চা বানানো নিয়ে বিতর্কিত ব্যাপারগুলোই তুলে এনেছে এমন নয়, পুরো কাজটা যে কেমন কৌশলী হয়ে উঠছে দিনকে দিন – সেটাও বোঝা যাচ্ছে এখান থেকে। চায়ের পট নিয়ে এক রহস্যময় সামাজিক রীতি গড়ে উঠেছে (যেমন, পিরিচ থেকে চা খাওয়াটা এত বাজেভাবে দেখা হয় কেন বলতে পারেন?), শুধু তাই নয় – ভবিষ্যদ্বাণী, মেহমানদের আসার খবর আগে থেকে জানিয়ে দেওয়া, খরগোসকে খাওয়ানো, পোড়া ক্ষতের পরিচর্যা আর কার্পেট ঝাড়ু দিতে চাপাতার ব্যবহার নিয়েও যথেষ্ট লেখা যায় চাইলে। আপনার রেশন থেকে ঐ বিশ কাপ ভাল, কড়া, যত্ন নিয়ে বানানো জিনিসগুলোকে মুচড়ে বের করে আনতে চাইলে পট গরম করে নেওয়া কিংবা ফুটন্ত পানি ব্যবহার করার মত ছোটখাটো ব্যাপারগুলোতে নজর না দিলেই নয়!</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

নানান স্বাদের চা রেসিপি তৈরি

নানান স্বাদের চা রেসিপি হাতে গোনা কিছু মানুষ ছাড়া প্রায় সবাই আমরা প্রতিদিনই চা পান করি। আর চা তো কমবেশি সবাই-ই তৈরী করতে পারি। কিন্তু...

বিস্তারিত »

নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে যে ৫ টি সাধারণ পাতা

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsenfugvSft9m31Fb1X7VqIOQ2hJmczoux5LNJmb3XH0v5YLBebL3PprCcdW35PdP9SXbCU06_7Ewgt_Jjn_a4oVnI3PGGPxCVkUZ6Aciqr978LFrxSyNFOSdGl-1w1DV1d8kD7-dO-EOL/s1600/diabetes-cure.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে যে ৫ টি সাধারণ পাতা" border="0" data-original-height="344" data-original-width="612" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhsenfugvSft9m31Fb1X7VqIOQ2hJmczoux5LNJmb3XH0v5YLBebL3PprCcdW35PdP9SXbCU06_7Ewgt_Jjn_a4oVnI3PGGPxCVkUZ6Aciqr978LFrxSyNFOSdGl-1w1DV1d8kD7-dO-EOL/s1600/diabetes-cure.jpg" title=" ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে যে ৫ টি সাধারণ পাতা" /></a></div> <br /> <br /> <br /> <br /><br />ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর ঘরোয়া প্রতিকার আছে। কিন্তু আপনি কী জানেন কিছু পাতা আছে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে? হ্যাঁ গবেষণার মাধ্যমেই জানা গেছে যে, এমন কিছু পাতা আছে যা দিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। আজকের ফিচারে আমরা এমন ৫ টি পাতার কথা জানবো যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করবে।<br /><br /><br />১। তুঁত পাতা<br /><br />নিউট্রিশনাল সায়েন্স এন্ড ভিটামিনোলজি এ প্রকাশিত গবেষণা মতে, তুঁত পাতা ভোজন পরবর্তী রক্তের গ্লুকোজ বৃদ্ধি পাওয়াকে কমতে সাহায্য করে। এই পাতা ক্ষুদ্রান্তের এনজাইম গ্লুকোসাইডেজকে নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।<br /><br /><br />২। বোধি পাতা<br /><br />ঐতিহ্যগতভাবেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ডায়াবেটিস নিরাময়ের জন্য বোধি পাতা বা অশ্বত্থ পাতা ব্যবহার করা হয়। কারণ এই পাতার অ্যান্টি হাইপার গ্লাইসেমিক সক্রিয়তা আছে। একটি গবেষণায় বলা হয়েছে যে, ২১ দিন অশ্বত্থ পাতার নির্যাস পান করলে শুধু রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাই কমেনা বরং শরীরের ইনসুলিনের মাত্রারও উন্নতি ঘটে।<br /><br /><br />৩। জাম পাতা<br /><br />জাম ফল এবং বীজের মতোই জাম পাতাও ডায়াবেটিসের জন্য ভালো। এই পাতা ফ্ল্যাভোনয়েড, ট্যানিন এবং কোয়ারসেটিন এ সমৃদ্ধ এবং এগুলোর হাইপোগ্লাইসেমিক প্রভাব আছে।<br /><br /><br />৪। তুলসী পাতা<br /><br />সকালে কয়েকটি তুলসী পাতা চিবিয়ে খেলে শুধু ইমিউনিটিরই উন্নতি হয়না বরং আপনার রক্তের গ্লুকোজের মাত্রাও নিয়ন্ত্রণে থাকে। একটি গবেষণা প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে যে, এই পাতার রস ২০ দিন ধরে ইঁদুরকে দেয়ার ফলে তাদের মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণভাবেই গ্লুকোজ কমার প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।<br /><br />৫। মেথি পাতা<br /><br />শুধু মেথি বীজই নয় মেথি পাতারও ডায়াবেটিকরোধী গুণ আছে। গবেষণায় দেখানো হয়েছে যে, গ্লুকোজ এবং লিপিড কমানোর ক্ষমতা আছে মেথি পাতার। এর কারণ মেথি পাতায় উচ্চমাত্রার ফাইবার, স্যাপোনিন এবং ট্রাইগোনেলিন থাকে যা শরীরের গ্লুকোজ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে।<br /><br />সূত্র: দ্যা হেলথ সাইট</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে যে ৫ টি সাধারণ পাতা

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য প্রচুর ঘরোয়া প্রতিকার আছে। কিন্তু আপনি কী জানেন কিছু পাতা আছে যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে? হ্যাঁ গব...

বিস্তারিত »

দারুচিনির মিশ্রনের উপকারিতা জানেন তো?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjdl2GO4ClQNP7FVArIQr1gnrePaTseuQ8FMTYVfmCRAXp6BOl_jk82Fco8jOIXrO5pgnUdxRffefO7qQLbLTgrAlEH_fJlm0Qo7DYv7CqVGPjmL9yPcbBHXNh2rSyL8SCCjmP_FcyDYYYJ/s1600/honey-and-cinnamon-benefits.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="দারুচিনির মিশ্রনের উপকারিতা জানেন তো?" border="0" data-original-height="324" data-original-width="612" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjdl2GO4ClQNP7FVArIQr1gnrePaTseuQ8FMTYVfmCRAXp6BOl_jk82Fco8jOIXrO5pgnUdxRffefO7qQLbLTgrAlEH_fJlm0Qo7DYv7CqVGPjmL9yPcbBHXNh2rSyL8SCCjmP_FcyDYYYJ/s1600/honey-and-cinnamon-benefits.jpg" title="দারুচিনির মিশ্রনের উপকারিতা জানেন তো?" /></a></div> <br /> আমাদের দৈনিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দুটি উপাদান হলো মধু এবং দারুচিনি। রান্নার মশলা হিসেবে দারুচিনি বেশ পরিচিত। আর মধুও আপন গুণে গুণান্বিত। ওষধ হিসেবে এই দুটি প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে। কোলেস্টোরল বাড়ছে নিয়ন্ত্রণহীন ভাবে? কিংবা বাতের ব্যথায় কষ্ট পাচ্ছেন? এই সব সমস্যার সমাধান পাবেন মধু-দারুচিনির মিশ্রণ থেকে। সম্পূর্ণ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াবিহীন এই মিশ্রণটি দূর করবে অনেকগুলো রোগ। চলুন জেনে নেওয়া যাক মধু-দারুচিনির স্বাস্থ্যগত উপকারসমূহ।<br /> <br /> # কোলেস্টোরল নিয়ন্ত্রণে রাখে<br /> প্রতিদিন পৌনে ১ চা চামচ দারুচিনি এবং ৫ চা চামচ মধু দেহের খারাপ কোলেস্টোরল কমাতে বিশেষ ভাবে কার্যকরী। চাইলে এই দুটো একসাথে মিশিয়ে মিশ্রন তৈরি করে খেতে পারেন প্রতিদিন। <br /> <br /> # বাত/আর্থারাইটিস<br /> এক জরিপে দেখা গিয়েছে মধু দারুচিনির পানি পান করার ফলে খুব অল্প সময়ের মধ্যে বাতের ব্যথা কমে গেছে। এক গ্লাস গরম পানিতে দুই টেবিল চামচ মধু আর এক টেবিল চামচ দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। এই পানি প্রতিদিন নিয়ম করে সকালে ঘুম থেকে উঠে আর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে পান করুন। কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এটি আপনার বাতের ব্যথা কমিয়ে দেবে। <br /> <br /> # নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ দূর করতে<br /> কসুম গরম পানিতে মধু ও দারুচিনি মেশান। প্রতিদিন সকালে এটি পান করুন। এটি আপনার মুখের দুর্গন্ধ দূর করে দেবে।<br /> <br /> # ঠাণ্ডা-সর্দি সারায়<br /> মধু ও দারুচিনি উভয়েই রয়েছে অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টিভাইলার এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল উপাদান যা ঠাণ্ডা-সর্দির সমস্যা দ্রুত সারায়। প্রতিদিন মাত্র ১ চা চামচ মধুতে ১/৪ চা চামচ দারুচিনি গুঁড়ো মিশিয়ে খান। দ্রুত সমস্যার সমাধান পাবেন।<br /> <br /> # চুল পড়া রোধে<br /> অলিভ অয়েলের সাথে ১ টেবিল চামচ মধু, ১ চা চামচ দারুচিনির গুঁড়া মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করে নিন। এটি চুলের ফাঁকা জায়গায় লাগান (যেখান থেকে চুল পড়ে গেছে সেখানে)। ১৫ মিনিট পর কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটি নতুন চুল গজাতে সাহায্য করবে।<br /> <br /> # রোগ প্রতিরোধ বৃদ্ধি<br /> নিয়মিত মধু আর দারুচিনির গুঁড়ো খেলে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। শরীরের ভেতরে অঙ্গ প্রত্যঙ্গগুলো বিভিন্ন রকমের ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের সঙ্গে যুদ্ধ করে আপনাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে।<br /> <br /> # দীর্ঘায়ু লাভ<br /> তিন কাপ পানিতে চার চামচ মধু এবং এক চামচ দারুচিনির গুঁড়ো মিশিয়ে জ্বাল দিন। এই মিশ্রণটি প্রতিদিন পান করুন। এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে আয়ু বৃদ্ধি করে থাকে।<br /> <br /> <br /> সূত্র: হেলথ আনলকড </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

দারুচিনির মিশ্রনের উপকারিতা জানেন তো?

আমাদের দৈনিক জীবনের গুরুত্বপূর্ণ দুটি উপাদান হলো মধু এবং দারুচিনি। রান্নার মশলা হিসেবে দারুচিনি বেশ পরিচিত। আর মধুও আপন গুণে গুণান্বিত।...

বিস্তারিত »

আপনার ঝিমুনি আসার কারণগুলো কী?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEioHMez8NScY3FG3d09-blP1YjnnHHzDLkr7o2z7N14wuUi_sc72WbFsI7mRWGVKIHKN5_T4mfKOON5yq3QsJRvEojwaIcho6gxUihdply6fVygM2nEkcarTLN61d-t94E9Tpwy5EH5IZcg/s1600/reasons-of-tiredness.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="স্থ্য টিপ আপনার ঝিমুনি আসার কারণগুলো কী?" border="0" data-original-height="344" data-original-width="612" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEioHMez8NScY3FG3d09-blP1YjnnHHzDLkr7o2z7N14wuUi_sc72WbFsI7mRWGVKIHKN5_T4mfKOON5yq3QsJRvEojwaIcho6gxUihdply6fVygM2nEkcarTLN61d-t94E9Tpwy5EH5IZcg/s1600/reasons-of-tiredness.jpg" title="স্থ্য টিপ আপনার ঝিমুনি আসার কারণগুলো কী?" /></a></div> <br /> <br /> <br /> আপনার ঝিমুনি আসার কারণগুলো কী?আপনি কী প্রায়ই অলস, ক্লান্ত বা শক্তি কম অনুভব করেন? কেন এমন অনুভব হয়? আপনার এমন অনুভূতির কারণ হতে পারে স্ট্রেস, একঘেয়েমি, সুষম খাদ্যের অভাব বা  ইনসমনিয়া। সাধারণত রাতের ভালো ঘুমই এর প্রতিকার। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে ঝিমুনি আসার  কারণ হতে পারে মারাত্মক কোন স্বাস্থ্য সমস্যা। উদাহরণ হিসেবে বলা যায় যে, যারা থাইরয়েডের সমস্যায়, ঘুমের সমস্যায়, অ্যানেমিয়ায়, অ্যাজমা এবং ক্যান্সারে ভোগেন তারাও ঝিমুনির সমস্যায় ভুগতে পারেন। এর পাশাপাশি উৎসাহহীন এবং বিষণ্ণতার লক্ষণও দেখা যেতে পারে। তন্দ্রালুতা বা ঝিমুনি আসার অন্যান্য কারণগুলোর বিষয়ে জেনে আসি চলুন।<br /> <br /> # যদি আপনার ঝিমুনি আসার সমস্যাটি দীর্ঘদিন যাবত থাকে তাহলে এটি মারাত্মক কোন স্বাস্থ্য সমস্যার লক্ষণ হতে পারে। এর জন্য কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করানো প্রয়োজন। চিকিৎসক আপনার রক্ত ও প্রস্রাব পরীক্ষা করতে দেবেন।<br /> <br /> # যদি আপনার ঝিমুনি আসার লক্ষণ এক বা দুই দিন দেখা যায় তাহলে এটি কোন মারাত্মক সমস্যা নয়। কিন্তু এর সাথে সাথে যদি ব্যথা, বিভ্রান্তি, মাথা ঘুরানো, হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়া, ঝাপসা দৃষ্টি, জ্বর বা বুকে ব্যথা থাকে তাহলে হাসপাতালে বা চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া জরুরী।<br /> <br /> # ঝিমুনি আসার পাশাপাশি আপনার নিজেকে নিংড়ানো মনে  হতে পারে। আপনার পেশীর শক্তি কমে যেতে পারে এবং আপনি কোন কাজ করার উৎসাহ পান না। প্রেরণার অভাবে আপনি হয়তো দীর্ঘক্ষণ মনমরা হয়ে বসে থাকেন। আপনি যদি একে নজরআন্দাজ করেন তাহলে আপনার শরীর যেকোন উদ্দীপকের প্রতি সারা দিতে ব্যর্থ হবে।<br /> <br /> # দিন অতিবাহিত হওয়ার সাথে সাথে যদি আপনার নিদ্রালুতা বৃদ্ধি পায় তাহলে এর জন্য দায়ী হতে পারে আপনার থাইরয়েডের সমস্যা। আরো যে লক্ষণগুলো প্রকাশিত হয় সেগুলো হচ্ছে – হঠাৎ করে ওজন বৃদ্ধি পাওয়া, কোষ্ঠকাঠিন্য ইত্যাদি। <br /> <br /> # যদি আপনার ঝিমুনির লক্ষণের পাশাপাশি মানসিক চাপ ও বিষণ্ণতাও থাকে এবং সারাদিনই ঝিমাতে থাকেন আপনি তাহলে তা হতে পারে ঘুমের অভাবের কারণে।<br /> <br /> # যদি স্বাস্থ্যকর খাবার ও ব্যায়াম করার পরও আপনার ঝিমুনির লক্ষণ দূর না হয় তাহলে এটি হতে পারে ক্রনিক ফ্যাটিগ সিনড্রোমের কারণে।<br /> <br /> এ বিষয়ে একজন চিকিৎসকের সাথে কথা বলুন। সক্রিয় থাকা এবং স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার মাধ্যমে ঝিমুনি বা নিদ্রালুতার সমস্যাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়। কিন্তু কিছু কিছু ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তা, মাদকের ব্যবহার, বিষণ্ণতা, অনুশোচনা এবং ডিমেনশিয়ার কারণেও হতে পারে  ঝিমুনি। এ রকম অবস্থায় চিকিৎসকের সাথে কথা বলাটাই জরুরী।<br /> <br /> <br /> সূত্র: বোল্ড স্কাই</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

আপনার ঝিমুনি আসার কারণগুলো কী?

আপনার ঝিমুনি আসার কারণগুলো কী?আপনি কী প্রায়ই অলস, ক্লান্ত বা শক্তি কম অনুভব করেন? কেন এমন অনুভব হয়? আপনার এমন অনুভূতির কারণ হতে পারে স...

বিস্তারিত »

পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায়

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-64i9Lqc8pMesQXgtBobzXOwWZy4-6E70Y3G6clVMu065vyUVsjqGDPaKKs6s9RyB05F7RkOoAItEOZzij1Y9dvf7_KzIXPtnZcOHw-wUE5Yd2Kzeofk-da0EB1-N33LX635Z387d-ttc/s1600/hair-fall.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt=" পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায়" border="0" data-original-height="290" data-original-width="580" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi-64i9Lqc8pMesQXgtBobzXOwWZy4-6E70Y3G6clVMu065vyUVsjqGDPaKKs6s9RyB05F7RkOoAItEOZzij1Y9dvf7_KzIXPtnZcOHw-wUE5Yd2Kzeofk-da0EB1-N33LX635Z387d-ttc/s1600/hair-fall.jpg" title=" পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায়" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"> পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায়</td></tr> </tbody></table> <br /> <br /> ছেলে ও মেয়েদের জন্য এখনকার দূষীত পরিবেশে চুল পড়ে যাওয়া খুব সাধারণ একটি সমস্য। দিনে ৫০-১০০ টি চুল পড়া স্বাভাবিক। কিন্তু অনবরত চুল পড়ে মাথায় টাক পড়ে যাওয়ার কারনে এটি মানসিক কষ্টের কারণও হয়ে দাঁড়াতে পারে। চুল পড়া রোধ করার কিছু উপায় আছে যা আসলেই কাজ করে। তবে এই উপায়গুলো থেকে যদি ফল পেতে চান আপনার দরকার হবে অনেক ধৈর্য্যের। নিচে বর্ণিত উপায়গুলো অনুসরণ করলে আপনার চুল পড়া ই শুধু কমবে না বরং আপনি পাবেন খুব সুন্দর, সিল্কি ও স্বাস্থ্যবান চুল। চুল পড়া রোধে যে প্রক্রিয়া গুলো আছে তার বেশিরভাগ ই আপনি বাসায় বসে করতে পারবেন, তবে এগুলো ছাড়াও এমন কিছু উপায় আছে যার জন্য আপনাকে ডাক্তারের কাছে যেতে হতে পারে।<br /> <br /> <br /> চলুন এখন কি কি উপায়ে চুল পড়া রোধ করা যায় তা জেনে নেইঃ hair-damage<br /> <br /> পেঁয়াজ ও রসুনঃ<br /> সালফার (sulphur) এমন একটি উপাদান যা নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে। রসুন ও পেঁয়াজের মধ্যে প্রচুড় পরিমাণে সালফার থাকে যা চুলের জন্য খুবই উপকারী। তাই যেভাবে আপনি রসুন ও পেঁয়াজ ব্যবহার করে চুল পড়া রোধ করতে পারেন তা হলঃ<br /> <br /> # সমপরিমাণ পেঁয়াজের রস ও ক্যাস্টর অয়েল মিশিয়ে মাথার ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ১ ঘন্টা। এরপর শ্যাম্পু করে ফেলুন। এটি সপ্তাহে ২ বার করে নিয়মিত ব্যবহার করুন।<br />    <br /> # রঁসুনের ৫/৬ টি কোয়া নিয়ে বেঁটে নিন। এবার এই বাঁটা অংশটি নারিকেল তেলে কিছুক্ষন চুলায় ফুটিয়ে নিন। মিশ্রনটি ঠান্ডা হলে মাথার ত্বকে লাগান। সপ্তাহে ২/৩ বার করে নিয়মিত ব্যবহার করার চেষ্টা করুন।<br /> <br /> আলুঃ<br /> আলু চুলের যত্নেও ব্যবহার করা যায়। যেভাবে আলু ব্যবহার করবেনঃ<br /> <br /> # একটি জ্যুসার বা ব্লেন্ডারে ৩ টি আলু নিয়ে এর রস সংগ্রহ করুন। এবার আলুর রসে একটি ডিমের কুসুম, কিছু পরিমাণ পানি ও এক চা চামচ মধু মিশিয়ে নিন ভালো করে। ভেজা চুলে এই মিশ্রণটি লাগিয়ে রাখুন ৩০ মিনিট। এরপর হাল্কা কুসুম গরম পানি দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন। এই প্রক্রিয়াটি সপ্তাহে একবার করে কয়েক মাসের জন্য টানা ব্যবহার করে দেখুন। দেখবেন চুল পড়া কমে গেছে।<br /> <br /> মেহেদি পাতাঃ<br /> ন্যাচারাল ভাবে চুল রঙ ও চুলকে কন্ডিশন করার পাশাপাশি মেহেদি পাতা ব্যবহার করে চুল পড়া কমানো ও সম্ভব। যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ<br /> <br /> # ২৫০ মিলি সরিষার তেল নিন একটি টিনের কৌঁটায়। এবার এতে ৬০ গ্রাম মেহেদি পাতা (ধোয়া ও শুকনো) দিয়ে চুলার জ্বাল দিন যতক্ষন না পাতাগুলো পুড়ে যায়। এবার মিশ্রণটি একটি মসলিনের কাপড়ে ছেকে নিয়ে শুধু তেলটি রাখুন। এই তেল নিয়মিত মাথার ত্বকে ও চুলে লাগাবেন।<br />    <br /> # এক কাপ শুকনো মেহেদি পাতার গুড়ার সাথে আঁঁধা কাপ দই মিশিয়ে নিন ভালো করে। মিশ্রণটি চুলে লাগান এবং যতক্ষণে চুল না শুকিয়ে যায় অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে গেলে মৃদু শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।<br /> <br /> নারকেলের দুধঃ<br /> নারকেলের দুধ চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করার জন্য খুব কার্যকর, তাই এটি যেভাবে ব্যবহার করবেনঃ<br /> <br /> # নারকেলের দুধ প্রোটিন, আয়রন, পটাসিয়াম ও অপরিহার্য চর্বিতে পরিপূর্ণ। চুল ছাটাই ও ভাঙ্গন রোধে এটি সাহায্য করে। তাই আপনি যদি সুন্দর চুল পেতে চান তাহলে নারকেলের দুধ রাতে মাথার ত্বকে লাগিয়ে প্লাস্টিকের ব্যাগ দিয়ে মাথা ঢেকে রাখুন। সকালে উঠে ধুয়ে ফেলুন। এটি খুবই কার্যকর একটি উপায়।<br />   <br /> # ডিম আরেকটি উপাদান যা সালফারে পরিপূর্ণ। তাই ডিম যেভাবে ব্যবহার করতে পারেনঃ<br />    <br /> # ১ টি ডিমের সাদা অংশের সাথে ১ চা চামচ অলিভ অয়েল বিট করে নিন। এটি মাথার ত্বকে ও চুলে লাগান। ১৫-২০ মিনিট লাগিয়ে রেখে চুলে শ্যাম্পু করে নিন।<br /> <br /> গ্রীন টিঃ<br /> গ্রীন টি শুধু খাওয়ার জন্যই নয় চুলের জন্যও খুব উপকারী কেননা এতে প্রচূড় পরিমাণে আন্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। কুসুম গরম গ্রীন টি মাথার ত্বকে ১ ঘন্টা লাগিয়ে রেখে ধুয়ে ফেলুন। চুলের বৃদ্ধির জন্য এটি ব্যবহার করতে পারেন।<br /> <br /> <br /> এন্টি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু বন্ধ করুনঃ<br /> যদি আপনার চুল পড়ে তবে আজই ব্যবহার করা বন্ধ করুন আমাদের দেশে খুব জনপ্রিয় কিছু এন্টি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পু, যেমন head n shoulder, Pantene, Clear। মনে রাখবেন, সব এন্টি ড্যান্ড্রাফ শ্যাম্পুই যাদের চুল পড়ে তাদের জন্য ভয়ঙ্কর ক্ষতিকর।<br /> <br /> এসব প্রক্রিয়ার পাশাপাশি চুলের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেই জিনিসটি সেটি হল পানি। তাই বেশি বেশি পানি পান করবেন।<br /> <br /> সূত্র - ওয়েবসাইট</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায়

 পড়া রোধে দুনিয়ায় প্রমানিত ৫ টি সহজ উপায় ছেলে ও মেয়েদের জন্য এখনকার দূষীত পরিবেশে চুল পড়ে যাওয়া খুব সাধারণ একটি সমস্য। দিনে ৫০-১০০ টি...

বিস্তারিত »

ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন, খুবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <table align="center" cellpadding="0" cellspacing="0" class="tr-caption-container" style="margin-left: auto; margin-right: auto; text-align: center;"><tbody> <tr><td style="text-align: center;"><a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6BuUmsOWgWwLkJj3wWntr_K64t_5go4WmM_YmjtUJU0X4LRjFKvhxNfcqUOVAPfx3om8I4zwskBRe7Q9UeQ5kZ-gX3IV_eAuWPhFv0edSqgHtNxq9CQ2kKiLlP0UOnCebl-Gr_2qorzI3/s1600/khulna-news.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: auto; margin-right: auto;"><img alt="ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন, খুবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত" border="0" data-original-height="360" data-original-width="646" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi6BuUmsOWgWwLkJj3wWntr_K64t_5go4WmM_YmjtUJU0X4LRjFKvhxNfcqUOVAPfx3om8I4zwskBRe7Q9UeQ5kZ-gX3IV_eAuWPhFv0edSqgHtNxq9CQ2kKiLlP0UOnCebl-Gr_2qorzI3/s1600/khulna-news.jpg" title="ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন, খুবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত" /></a></td></tr> <tr><td class="tr-caption" style="text-align: center;"><h2 style="border: none; color: #333333; font-family: SolaimanLipi; font-size: 30px; font-weight: 500; list-style: none; margin: 0px; outline: 0px; padding: 10px 0px; text-align: start;"> </h2> </td></tr> </tbody></table> <div style="border: none; list-style: none; margin: 0px; outline: 0px; padding: 10px 0px; text-align: left;"> <span style="color: #333333;"><span style="font-family: inherit;">ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) গণিত ডিসিপ্লিনের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. শরীফ উদ্দিনকে স্থায়ীভাবে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।</span></span></div> <span style="font-family: inherit;"><span style="color: #333333;">বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অফিস আদেশে (স্মারক নং খুবি/প্রশা-নি-১৬২/৯৯-) এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।</span><span style="color: #333333;">পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. সরদার শফিকুল ইসলাম পরিবর্তন ডটকমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।</span><span style="color: #333333;">এর আগে অভিযোগ আসার পর অধ্যাপক শরীফ উদ্দিনকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছিল।</span><span style="color: #333333;">বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, অধ্যাপক ড. মো. শরীফ উদ্দিনের বিরুদ্ধে একই বিভাগের ছাত্রী যৌন হয়রানির অভিযোগ করেন। পরে এ ঘটনা তদন্তে কমিটি গঠন করা হয়। তদন্তে অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।</span><span style="color: #333333;">এরপর উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি ও নিপীড়ন নীতিমালা, ২০০৮’ এর ৬.৩(ঝ) নং ধারা অনুযায়ী নৈতিক অসচ্চরিত্রতার দায়ে গতকাল বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেটের ১৯২তম সভায় অধ্যাপক শরীফ উদ্দিনকে চাকরিচ্যুতির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।</span><span style="color: #333333;">এমজেএইচ/আইএম</span></span><br /> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

ছাত্রীকে যৌন নিপীড়ন, খুবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত

ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) গণিত ডিসিপ্লিনের শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. শরীফ উদ্দিনকে স্থায়ীভ...

বিস্তারিত »

ত্বকের যত্নে পার্সলে পাতার বরফ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjm0xSOpL_BsEO7SGw1Q8vX2Gn16CTVV6iKV_PEMwPncOpFsQ8hj6xn_YQVJ3UxhIo52JDfFwsfJlkiuSSU0GEiex1t57xfxucS0bQerprDnU4SFJlaeJ8FLmJXC_-ArN2IXri8bZVvVkh6/s1600/Rup+parsely_1.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="ত্বকের যত্নে পার্সলে পাতার বরফ" border="0" data-original-height="360" data-original-width="646" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjm0xSOpL_BsEO7SGw1Q8vX2Gn16CTVV6iKV_PEMwPncOpFsQ8hj6xn_YQVJ3UxhIo52JDfFwsfJlkiuSSU0GEiex1t57xfxucS0bQerprDnU4SFJlaeJ8FLmJXC_-ArN2IXri8bZVvVkh6/s1600/Rup+parsely_1.jpg" title="ত্বকের যত্নে পার্সলে পাতার বরফ" /></a></div> <br /> <br /> পার্সলে পাতার নাম আমরা অনেকেই শুনেছি৷ কিন্তু এর সঠিক ব্যবহার ক’জন জানি? বাজারে পার্সলে পাতা কিনতে পাওয়া যায় দেখেছি৷ তবে, এই পাতা খায় না মাখে, কিছুই জানিনা৷ আজ আমরা এই পার্সলে পাতার অভিনব কিছুগুণ আপনাদের জানাবো৷<br /> <br /> তবে, সব থেকে উপকারি বিষয় হল এই পার্সলে গরমকালে বা বর্ষায় আমাদের ত্বককে রক্ষা করতে খুব সাহায্য করে৷ ক্রান্তিয় এবং উপ-ক্রান্তিয় অঞ্চলের আবহাওয়ার পরিবর্তনের ওপর প্রভাব সৃষ্টি করে এই পার্সলে গাছ বা বাগান৷ পার্সলে পাতার বাগান জল নিকাষি ব্যবস্থায় সহায়তা করে৷ আমেরিকান রন্ধন পদ্ধতিতে পার্সলে পাতার প্রচুর ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়৷ মাছ, মাংস, ভাত প্রভৃতি রান্নায় এই পাতা কখনো কখনো ব্যবহৃত হয় আবার কখনো শুধুমাত্র গার্নিশিং এর কাজে লাগে৷ পার্সলে পাতায় ফ্ল্যাভেনয়েড, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যাপিজেনিন, ফলিক অ্যাসিড, ভিটামিন-কে, ভিটামিন-সি ভিটামিন-এ থাকে৷<br /> সুন্দর হওয়ার লোভে সবাই আজকাল অনেক বেশি পার্লারে সময় কাটায়৷ অথচ আমরা যদি একটু পুরাতন কালের মডার্ন সুন্দরীদের ব্যপারে জানি তবে, জানতে পারবো যে তাদের সময় এতো প্রযুক্তি বা পার্লার ছিলইনা৷ তারা কিন্তু প্রাকৃতিক সমস্ত ভেষজ সামগ্রীর ব্যবহারে নিজেদের সুন্দরী করে তুলতেন৷ নীম, জবা গাছের পাতা বা আরো অনেক পাতার মতোই পার্সলে এমনই এক ধরনের পাতা৷<br /> প্রথমে পার্সলে পাতাকে কুচি করে কেটে নিন৷ চুলায় পানি গরম করুন৷ পানি ফুটতে শুরু করলে তাতে পাতাগুলো দিয়ে ভালো করে ফোটান৷ পাতা থেকে সবুজ নির্যাস বেরিয়ে আসবে৷ এরপর ওই জল কে ভালো করে ঠাণ্ডা করে ফ্রিজের বরফের ট্রে’তে ঢেলে দিন৷ ডি-ফ্রিজে ঢুকিয়ে দিন৷ ওগুলো সবুজ রঙের বরফের আকৃতি নেবে৷<br /> এরপর আপনি ঘর থেকে বেড় হওয়ার সময় বা যেসব সময় বরফ ব্যবহার করতেন সেসময় পার্সলের বরফের ওই টুকরোগুলো ব্যবহার করুন৷ এই একইাবে নিম পাতাকেও ব্যবহার করা যায়৷ এর ফলে ত্বক উজ্বল থাকে ও পরিষ্কার থাকে, ব্রণর সমস্যা এড়ানো যায়, তৈলাক্ত ত্বকে অতিরিক্ত তেল কমাতে সাহায্য করে৷<br /> তথ্য ও ছবি : ইন্টারনেট</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

ত্বকের যত্নে পার্সলে পাতার বরফ

পার্সলে পাতার নাম আমরা অনেকেই শুনেছি৷ কিন্তু এর সঠিক ব্যবহার ক’জন জানি? বাজারে পার্সলে পাতা কিনতে পাওয়া যায় দেখেছি৷ তবে, এই পাতা খায...

বিস্তারিত »

চুলের তৈলাক্তভাব দূর করুন সহজেই

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgCExsAkO3_J8Be8f3fPWm-8ayqHC2gyAcIhZ1Bh99IoC9JzuTwmVxtkcoe7wmZkpMuToxfe1ttEprFxxldFiwb4otNtgY3CbamGAWKg3eocE9zTbHUlzFjussxjczNYbJW9aLRqUtiLf3/s1600/RUP+Oily-hair.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="চুলের তৈলাক্তভাব দূর করুন সহজেই" border="0" data-original-height="360" data-original-width="646" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgCExsAkO3_J8Be8f3fPWm-8ayqHC2gyAcIhZ1Bh99IoC9JzuTwmVxtkcoe7wmZkpMuToxfe1ttEprFxxldFiwb4otNtgY3CbamGAWKg3eocE9zTbHUlzFjussxjczNYbJW9aLRqUtiLf3/s1600/RUP+Oily-hair.jpg" title="চুলের তৈলাক্তভাব দূর করুন সহজেই" /></a></div> <br /> <br /> তৈলাক্ত চুল নিয়ে অনেকেই বিরক্ত। নতুন কোনো হেয়ার কাট দেওয়া যায় না, স্টাইলও করা যায় না। এসব সমস্যা সমাধানের উপায় জেনে নিন ঘরোয়া পদ্ধতিতে।<br /> <br /> পাতিলেবু : দুটি লেবুর রস আর দুই কাপ বিশুদ্ধ পানি একসঙ্গে মিশিয়ে রেখে দিন। প্রতিবার শ্যাম্পু করার পর চুল ভালো করে মুছে এই সলিউশন ভালো করে চুলের গোড়ায় লাগান। পাঁচ মিনিট রাখার পর পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।<br /> বেকিং সোডা : তেলতেলে চুলের পরিচর্যায় বেকিং সোডা অনন্য। তিন টেবিল চামচ বেকিং সোডা আর একটু পানি দিয়ে পেস্ট বানান। আলতো করে চুলের গোড়ায় ওই পেস্ট লাগান, আর হাত দিয়ে হালকা ম্যাসাজ করুন। ১৫ মিনিট রাখার পর শ্যাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে নিন। সপ্তাহে তিনবার করতে পারলে, সব থেকে বেশি উপকার পাবেন।<br /> শ্যাম্পু করার নিয়ম : ঠিকমতো শ্যাম্পু না করার কারণেও চুলের তৈলাক্তভাব থেকে যায়। শ্যাম্পু ছোট বাটিতে ঢেলে নিন। সঙ্গে পরিমাণমতো পানি মিশিয়ে নিন। এরপর তেল দেওয়ার মতো করে চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত লাগাতে হবে। ব্যস্ততা থাকলে পানিমিশ্রিত শ্যাম্পু পেছনের চুল থেকে সামনের চুলে লাগান। পুরো চুলে দুই মিনিট ম্যাসাজ করুন। এরপর ভালোভাবে ধুয়ে ফেলুন। যতক্ষণ পর্যন্ত চুল থেকে শ্যাম্পু না যায়।<br /> শ্যাম্পু করার পর চুল ঝরঝরে করতে কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। চুলের আগা থেকে উপরের দিকে কন্ডিশনার লাগাবেন। এরপর পাঁচ মিনিট অপেক্ষা করে পরিষ্কার পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। চুল আলতো করে মুছে, শুকিয়্‌ মোটা দাড়ের চিরুনী দিয়ে আঁচড়ে নিন। কন্ডিশনার কখনো মাথার ত্বকে ব্যবহার করা উচিত নয়। কারণ, এতে মাথার স্ক্যাল্প শুষ্ক হয়ে যায় এবং খুশকি হয়। তৈলাক্ত চুলে সপ্তাহে অন্তত দুদিন কন্ডিশনার ব্যবহার করতে হবে।<br /> কিছু টিপস মেনে চলুন :<br /> সপ্তাহে অন্তত তিনবার শ্যাম্পু করুন, তৈলাক্ত চুলের উপযোগী ভালো শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।<br /> বারবার চুল আঁচড়াবেন না। যতবার চুল আঁচড়াবেন ততবার কিন্তু সারা মাথায় তেল ছড়িয়ে যাবে।<br /> মাথায় তেল লাগালে কিছুক্ষণ পর অবশ্যই চুল ভালো করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।<br /> চুল ধোয়ার পর শুকিয়ে সেট করুন। ভেজা চুল গামছা বা টাওয়েল দিয়ে জোরে জোরে ঝাড়বেন না।<br /> চুল কাটার পর দুই মাসে একবার ট্রিম করে নিন।<br /> চুল বেশিক্ষণ টাইট করে বেঁধে রাখবেন না।<br /> তথ্য ও ছবি : ইন্টারনেট</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

চুলের তৈলাক্তভাব দূর করুন সহজেই

তৈলাক্ত চুল নিয়ে অনেকেই বিরক্ত। নতুন কোনো হেয়ার কাট দেওয়া যায় না, স্টাইলও করা যায় না। এসব সমস্যা সমাধানের উপায় জেনে নিন ঘরোয়া পদ্ধতিতে...

বিস্তারিত »

আপনি জানেন কি টানা ৩০ দিন আদা খেলে কী হয়?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiU30F_LimUDG-OTqSSGKgLhYerDtx7H04UQv1j8xTl2-vg4PEr7K9Jp3vvwWslnXUx7v8-kRaleUNv1pe96WTQF7DRGpa5tGYkl6kb05QLWIrJW98VjfQOcJsN40kNnwpNQjjkPCRwcFOb/s1600/1009.JPG" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img alt="আপনি জানেন কি টানা ৩০ দিন আদা খেলে কী হয়?" border="0" data-original-height="475" data-original-width="687" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiU30F_LimUDG-OTqSSGKgLhYerDtx7H04UQv1j8xTl2-vg4PEr7K9Jp3vvwWslnXUx7v8-kRaleUNv1pe96WTQF7DRGpa5tGYkl6kb05QLWIrJW98VjfQOcJsN40kNnwpNQjjkPCRwcFOb/s1600/1009.JPG" title="আপনি জানেন কি টানা ৩০ দিন আদা খেলে কী হয়?" /></a></div> <br /> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> রান্নাবান্নার একটি উৎকৃষ্ট উপাদান আদা। তবে মানুষ একে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানের ঘরোয়া উপাদান হিসেবে বহুকাল ধরে ব্যবহার করছে। যেমন বমি বমি ভাব, হজমের সমস্যা ও ব্যথা ইত্যাদি।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> স্বাস্থ্যবিষয়ক ওয়েবসাইট হেলদি ফুড টিম জানিয়েছে ৩০ দিন একটানা আদা খাওয়ার কিছু উপকারিতার কথা।<br /> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;"><br style="margin: 0px; padding: 0px;" />১. হজমের সমস্যা রোধে</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> আদার মধ্যে ডাইজেসটিভ ট্রাক্টের প্রদাহ কমানোর ক্ষমতা রয়েছে। এটি পাচক রস নিঃসরণ করতে সাহায্য করে। এতে খাবার ও পানি খুব সহজে পেটে নড়াচড়া করতে পারে।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">২. বমি রোধে</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> গর্ভাবস্থায় বমি কমাতে আদা খুব উপকারী। এ ছাড়া মর্নিং সিকনেস প্রতিরোধেও এটি কার্যকর।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">৩. ব্যথা কমাতে</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> পেশি ব্যথায় আদা কার্যকর। আদা ২৫ ভাগ পেশির ব্যথা কমাতে কাজ করে।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">৪. প্রদাহ প্রতিরোধে কাজ করে</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ২৪৭ জনের একদল লোকের ওপর একটি গবেষণা করে দেখা গেছে, আদা খুব দ্রুত গাঁটের ব্যথা কমায় এবং গাঁটের ক্ষয় রোধে সাহায্য করে।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">৫. কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৮৫ জনের ওপর করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন মাত্র তিন গ্রাম আদার গুঁড়ো খেলে শরীরের বাজে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে যায়। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">৬. হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> প্রতিদিন মাত্র ২ গ্রাম আদার গুঁড়ো ১২ সপ্তাহ ধরে খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ১০ ভাগ কমে। পাশাপাশি হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে ১০ ভাগ।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">৭. আদা ক্যানসাররোধী</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> আদার মধ্যে রয়েছে ক্যানসার প্রতিরোধক উপাদান। এটি কোলনের ক্যানসার কোষ ধ্বংস করতে সাহায্য করে।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">৮. মস্তিষ্কের কার্যক্রম ভালো করে</strong></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> আদার মধ্যে থাকা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও বায়োঅ্যাকটিভ উপাদান মস্তিষ্কের অকালবার্ধক্য কমায়। এতে স্মৃতিশক্তি বাড়ে।</div> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

আপনি জানেন কি টানা ৩০ দিন আদা খেলে কী হয়?

রান্নাবান্নার একটি উৎকৃষ্ট উপাদান আদা। তবে মানুষ একে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা সমাধানের ঘরোয়া উপাদান হিসেবে বহুকাল ধরে ব্যবহার করছে। যেম...

বিস্তারিত »

জিপি ফ্রি নেট ব্যবহার করুন পিসিতে / ল্যাপটপে সুপার ফাস্ট

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <br style="margin: 0px; padding: 0px;" /> সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ট্রিক।<br /> এতখনে আপনারা সবাই বুজে গেছেন আমার অাজকের ট্রিক পিছি ফ্রি নেট নিয়ে।<br /> যা লাগবে,</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ১। Easytether pc app and android app<br /> zip file</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> Download Link :<br /> <a href="https://drive.google.com/file/d/0B8vd3sH63EUlczZVQWdCYml1UU0/view?usp=sharing" target="_blank">Easytether</a></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> Unzip password: BIPLOBMB</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> প্রথমে ZIP file টি ডাওনলোড করুন। এবার ZIP টি extract করুন।<br /> password BIPLOBMB</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> তার পরে পিসি অ্যপটি পিসিতে সেটআপ দিন।<br /> এবং Android app টি ইন্সটল করুন আপনার ফোনে।<br /> app টি ২ ভাবে ব্যাবহার করতে পারবেন।<br /> ১। ডেটাকেবল<br /> ২। ব্লুটুথ</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ১,ডেটাকেবল দিয়ে ব্যাবহার করতে হলে, আপনার ফোন থেকে go to setting->developer option -> mark usb dabbaing on.</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ফ্রি নেট কানেক্ট করুন,ফোনে ইন্সটল কার Easytether appটি ওপেন করুন, usb option a ক্লিক করুন।(ডান পাশে টিক উঠবে)<br /> এবার ডেটাকেবল পিছিতে কানেক্ট করুন, তার পর টুলবারে দেখুন Easytether app টির আইকন দেখাচ্ছে, মাউছ আইকন Easytether আইকনের উপরে রেখে বাম বাটন চাপুন। একার কানেক্ট USB অপসনে ক্লিক করুন দেখুন কানেক্টেড</div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgrNQ0N8d-b_4zWf3KdbphmvkWu0R0whkPEWmr3352C_c3i_DSNleBkVaEmwUMY-3QARJlZvkcdSm7ns0Fr3ADakQ0ZxazkS2rHcXpVP_L1Zx53YHJrWLJmwiXrfv9NYQsf0V1nyQ215bX/s1600/5997b40e837ee.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="960" data-original-width="540" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjgrNQ0N8d-b_4zWf3KdbphmvkWu0R0whkPEWmr3352C_c3i_DSNleBkVaEmwUMY-3QARJlZvkcdSm7ns0Fr3ADakQ0ZxazkS2rHcXpVP_L1Zx53YHJrWLJmwiXrfv9NYQsf0V1nyQ215bX/s1600/5997b40e837ee.jpg" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;">২। ব্লুটুথ।</span></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <div style="text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;">ফোন পিছির সাথে ব্লুটুথ কানেক্টেড করুন।</span></div> <span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;"></span><br /> <div style="text-align: justify;"> <span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;">ফোনে থাকা Easytether app টি ওপেন করুন।</span></div> <span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;"> </span><span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;"><div style="text-align: justify;"> bluetooth আইকনে ক্লিক করুন।(ডান পাশে টিক উঠবে)</div> </span><span style="background-color: white; font-family: "droid_sansregular" , "arial" , sans-serif; font-size: 14px;"><div style="text-align: justify;"> এবার পিছিতে টুলবারে Easytether icon এ মাউছ আইকন রেখে মাউছ এর বাম বাটন চাপুন</div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj30csw6JEoM1ieTZ4rxDmpadVuKCtp1pUgU0GP0U3d9YkMEZ0_yChHxCxyPn4tf7lAr4JDiwWIvFLn5A-UGWz_aHE2ugLsVy0g-d036O6TSHlLjYRtjg0pf3Ur6Onc-MEyo-mmcyC_ZwVg/s1600/5997b3f6ac0f9.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="960" data-original-width="540" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj30csw6JEoM1ieTZ4rxDmpadVuKCtp1pUgU0GP0U3d9YkMEZ0_yChHxCxyPn4tf7lAr4JDiwWIvFLn5A-UGWz_aHE2ugLsVy0g-d036O6TSHlLjYRtjg0pf3Ur6Onc-MEyo-mmcyC_ZwVg/s1600/5997b3f6ac0f9.jpg" /></a></div> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> </div> <div style="text-align: justify;"> <span style="text-align: start;">দেখেন Bluetooth Option আছে এইখানে রাইট বাটন চাপুন, আপনার কাংখিত ব্লুটুথ ডিবাইছটি নির্ধারন করুন এবার Ok চাপুন দেখেন কানেক্টেড হবে। আরামছে পিছি ফ্রি নেট ব্যাবহার করুন।</span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="text-align: start;"><br /></span></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjUfn6wd5vUKk9ZldzRYtvNRdq_VQXk4WPdFI0kRLJK7P2jzGHPSnu_bDTEm1qlYb9DO7pdSHq6RkoulE27Zl-8f0A_uA-f8kCBRXx361bCJlecrGegl27GqI8XZadnfrZ_Ly6st5VvKxjp/s1600/5997b41f386b4.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="421" data-original-width="720" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjUfn6wd5vUKk9ZldzRYtvNRdq_VQXk4WPdFI0kRLJK7P2jzGHPSnu_bDTEm1qlYb9DO7pdSHq6RkoulE27Zl-8f0A_uA-f8kCBRXx361bCJlecrGegl27GqI8XZadnfrZ_Ly6st5VvKxjp/s1600/5997b41f386b4.jpg" /></a></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="text-align: start;"><br /></span></div> <div style="text-align: justify;"> <span style="text-align: start;">সমস্যা হলে কমেন্ট করুন।</span></div> </span><br /> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px; text-align: justify;"> <br /></div> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

জিপি ফ্রি নেট ব্যবহার করুন পিসিতে / ল্যাপটপে সুপার ফাস্ট

সবাইকে সালাম জানিয়ে শুরু করছি আমার আজকের ট্রিক। এতখনে আপনারা সবাই বুজে গেছেন আমার অাজকের ট্রিক পিছি ফ্রি নেট নিয়ে। যা লাগবে, ১। Easyt...

বিস্তারিত »

এন্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারির চার্জ হুট করে কমে যাওয়া সম্যস্যা থেকে এইবার মুক্তি নিয়ে নিন [Root User]

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> প্রথমে সবাই আমার সালাম নেবেন আশা করি সবাই ভাল আছেন, আর যারা ব্যাটারির নিয়ে সমস্যা আছেন, মানে যাদের ফোন এ চার্জ হুট করে 30%-20% থাকা অবস্থায় বন্ধ হয়ে যায় এই পোষ্টের পর তারাও ভাল থাকবেন আশা করি, এই সমস্যাটি হয় মূলত অ্যান্ড্রয়েড সিস্টেমে “batterystats.bin” নামে একটা ফাইল থাকে সেটা ব্যাটারির বর্তমান অবস্থা সহ যাবতীয় তথ্য রাখে। কিন্তু এই ফাইলটা করাপ্টেড হয়ে গেলে হঠাৎ করে ব্যাটারির চার্জ কমে যায় (যেমনঃ ৫০% থেকে ঠুস করে ২৬% এ) অথবা ০% এ আসার আগেই বন্ধ হয়ে যায়। অথবা ফোনে ৬০% চার্য আছে, ফোন রিবুট দিলেই দেখলেন ১% চার্য।</div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> প্রথমে <a href="https://www.apk4fun.com/apk/2026/" target="_blank">এই এপ্সটি ডাওনলোড করে নিন</a></div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">কাজের পদ্ধতি: </strong><br style="margin: 0px; padding: 0px;" />১ নম্বর স্টেপঃ Root Explorer বা অন্য কোন<br style="margin: 0px; padding: 0px;" />ফাইল ম্যানেজার যা Root directories ব্যাবহার করতে পারে এরকম ফাইল ম্যানেজার চালু করুন।</div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ২ নম্বর স্টেপঃ “/data/system” ফোল্ডারে গিয়ে “batterystats.bin” ফাইলটি খুঁজে বের করুন।</div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <br /></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiYcjVWhZ9DhTe-GPY06uQ1PPKHiMrZuS2aT8E3OZpkXGMen0gGoikjTCT521VkpxAryx7TWeHP8zVEtSJBi8sz4_xY61QMkNKz-pERrdOlQo_G04yreO-YeMo-tzGqWpbU4oNFw_Dt98vt/s1600/59999de8eae62.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="854" data-original-width="480" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiYcjVWhZ9DhTe-GPY06uQ1PPKHiMrZuS2aT8E3OZpkXGMen0gGoikjTCT521VkpxAryx7TWeHP8zVEtSJBi8sz4_xY61QMkNKz-pERrdOlQo_G04yreO-YeMo-tzGqWpbU4oNFw_Dt98vt/s1600/59999de8eae62.png" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <br /></div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৩ নম্বর স্টেপঃ ফাইলটি ডিলিট করে দিন</div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৪ নম্বর ডিভাইস রিবুট করে ব্যাটারি সম্পূর্ণ শেষ হওয়া পর্যন্ত ব্যবহার করতে থাকুন।</div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৫ নম্বর ডিভাইস বন্ধ হয়ে গেলে বন্ধ অবস্থায় ফুল চার্জ<br style="margin: 0px; padding: 0px;" />দিন। চার্জ অবস্থায় সংযোগ বিচ্ছিন করা যাবেনা, তাই বিদ্যুৎ সংযোগ নিশ্চিত করুন।</div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৬ নম্বর স্টেপঃ চার্জ ১০০% হলে চার্জার থেকে বিচ্ছিন্ন না করে ডিভাইস চালু করুন এবং উপরের অ্যাপটি চালু করুন “Start Calibration” বাটনে ক্লিক করুন।</div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <br /></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhwLJCDuVt4yJjvfE0BKlqHNcj-PUCyAvwsuyPfZdvdfVJOH9RC1xYent-VX0syGXnoSFINfTdIp8WaKT8WOwmjzh5zHJY2k7J6PLpCxoAuCjTKZOoLxBoCrVN8a0qRO2SbaLuL7Xy7pdxZ/s1600/59999d4dde11a.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="854" data-original-width="480" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhwLJCDuVt4yJjvfE0BKlqHNcj-PUCyAvwsuyPfZdvdfVJOH9RC1xYent-VX0syGXnoSFINfTdIp8WaKT8WOwmjzh5zHJY2k7J6PLpCxoAuCjTKZOoLxBoCrVN8a0qRO2SbaLuL7Xy7pdxZ/s1600/59999d4dde11a.png" /></a></div> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <span style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; text-align: start;">৭ নম্বর স্টেপঃ কিছু সময় পরে “battery calibration has been succeeded” বার্তা দেখাবে এবার OK বাটনে ক্লিক করে ডিভাইস থেকে চার্জার বিচ্ছিন্ন করে অ্যাপটি বন্ধ করে দিন। কাজ শেষ৷ এইবার আরামে মোবাইল ব্যাবহার করুন৷</span></div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; font-family: Verdana, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <br /></div> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

এন্ড্রয়েড ফোনের ব্যাটারির চার্জ হুট করে কমে যাওয়া সম্যস্যা থেকে এইবার মুক্তি নিয়ে নিন [Root User]

প্রথমে সবাই আমার সালাম নেবেন আশা করি সবাই ভাল আছেন, আর যারা ব্যাটারির নিয়ে সমস্যা আছেন, মানে যাদের ফোন এ চার্জ হুট করে 30%-20% থাকা অবস্থা...

বিস্তারিত »

স্মার্টফোনে ছবি তোলার ৬টি টিপস!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvqWb1RPllzqf52NHvHaFFt2-ZmPyfWmlUCRKvX-3igrRc8d-uGAjHfkR5vtCxF3DoiLg7vLMDFWduiEKVRJhrmZdQTT2A_cMuFpYGUns-EzsfCbszjQtT0deraHxstB0XGJoMzoOhBFM0/s1600/take-photos-with-volume-buttons-2-750x400.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="400" data-original-width="750" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjvqWb1RPllzqf52NHvHaFFt2-ZmPyfWmlUCRKvX-3igrRc8d-uGAjHfkR5vtCxF3DoiLg7vLMDFWduiEKVRJhrmZdQTT2A_cMuFpYGUns-EzsfCbszjQtT0deraHxstB0XGJoMzoOhBFM0/s1600/take-photos-with-volume-buttons-2-750x400.jpg" /></a></div> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;"><br /></span> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;"><br /></span> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;"><br /></span> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">প্রযুক্তির সহজলভ্যতার কারণে মানুষের হাতে হাতে এখন স্মার্ট ফোন। ভিডিও দেখা কিংবা সোশ্যাল সাইটে প্রবেশ ছাড়াও ছবি তোলার ক্ষেত্রে জুড়ি নেই হাল ফ্যাশানের এই ফোনের। তবে ছবি তুললেই যে মনঃপুত হতে এমন কিন্তু। এক্ষেত্রে কয়েকটি সাধারণ টিপস মাথায় রাখলেও আপনার ছবি অন্যের কাছে প্রশংসিত হতে পারে। চলুন এক নজরে দেখে নেওয়া যাক।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">১. ছবি তোলার সময়ে আলোর বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখুন। যেদিক থেকে আলো আসছে, ছবি তোলার সময়ে সব সময়ে সেই দিকটি নিজের পিছনে রাখুন।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">২. অনেক সময়েই ছবি তোলার পরে দেখা যায়, সেটি ঝাপসা গেছে। এই ধরনের ছবি ডিলিট না করে ব্ল্যাক অ্যান্ড হোয়াইট এফেক্ট দিয়ে দেখুন। ভালো দেখাবে।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">৩. স্মার্টফোনে ছবি তোলার সময়ে খুব বেশি জুম করবেন না। এতে ছবির কোয়ালিটি নষ্ট হয়ে যায়।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">৪. ছবি তোলার সময়ে অযথা তাড়াহুড়ো করবেন না। যে ফ্রেম করছেন, তার থেকে কিছু কেটে যাচ্ছে কি না, সে বিষয় খেয়াল রাখুন।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">৫. হলদে আলো যেখানে থাকবে, সেখানে ছবি তোলার সময়ে স্মার্টফোনের অটো হোয়াইট ব্যালেন্স ফিচারটি ব্যবহার করুন।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">৬. ফ্ল্যাশ ব্যবহার করার সময়ে মাথায় রাখুন, সেটি যেন উল্টোদিকে কোনোভাবে রিফ্লেক্ট না করে।</span></div> <a href='http://mediafire.com'></a>

স্মার্টফোনে ছবি তোলার ৬টি টিপস!

প্রযুক্তির সহজলভ্যতার কারণে মানুষের হাতে হাতে এখন স্মার্ট ফোন। ভিডিও দেখা কিংবা সোশ্যাল সাইটে প্রবেশ ছাড়াও ছবি তোলার ক্ষেত্রে জুড়ি ন...

বিস্তারিত »

যেভাবে নিজেই বানাবেন প্রাকৃতিক এয়ার কুলার

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">প্রায়শই বৃষ্টি নামলেও ভ্যাপসা গরম কমেনি এখনও। এই গরমে প্রশান্তির জন্য চাই শীতল বাতাস। তবে সবসময় এয়ার কন্ডিশনার কিংবা এয়ার কুলার ব্যবহারের সুযোগ নাও থাকতে পারে। এছাড়া স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘসময় এয়ার কন্ডিশনারে থাকা অনুচিত। তবে কী করা যায়? তীব্র গরমে ঘর ঠাণ্ডা রাখতে এয়ার কন্ডিশনারের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন চমৎকার একটি পদ্ধতি। </span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><b style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;">• যেভাবে তৈরি করবেন এয়ার কুলার. . .</b><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">একটি প্লাস্টিকের বোতল নিন। বোতলের গায়ে কয়েকটি ছিদ্র করুন। এবার বোতল উল্টে নিচের অংশে কয়েক ইঞ্চি সমান করে কেটে ফেলুন।</span><br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-WLJoefz0Kx14wpimSxHLOyfbz0yw3-LuBIBqKiwyRny1Q7zABVFG42zDThuJA1TC61ppcuuwcH957QGRjIsAzaflY0eM6RolfHyIc4qcYsY_2pt4Cuv0QDdmPBFDGFAjl7MfyQk7j_Ln/s1600/hqdefault.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="360" data-original-width="480" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj-WLJoefz0Kx14wpimSxHLOyfbz0yw3-LuBIBqKiwyRny1Q7zABVFG42zDThuJA1TC61ppcuuwcH957QGRjIsAzaflY0eM6RolfHyIc4qcYsY_2pt4Cuv0QDdmPBFDGFAjl7MfyQk7j_Ln/s1600/hqdefault.jpg" /></a></div> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;"><br /></span> <i style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Georgia; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;">বোতলে ছিদ্র করে নিন</i><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">তারের সাহায্যে হুক তৈরি করে টেবিল ফযানের পেছনের অংশে ঝুলিয়ে দিন বোতল। কয়েক টুকরা বরফ ফেলে দিন বোতলে। ফ্যান অন করুন আর উপভোগ করুন প্রাকৃতিক এয়ার কুলার!</span></div> <a href='http://mediafire.com'></a>

যেভাবে নিজেই বানাবেন প্রাকৃতিক এয়ার কুলার

প্রায়শই বৃষ্টি নামলেও ভ্যাপসা গরম কমেনি এখনও। এই গরমে প্রশান্তির জন্য চাই শীতল বাতাস। তবে সবসময় এয়ার কন্ডিশনার কিংবা এয়ার কুলার ব্যবহার...

বিস্তারিত »

মায়ের পেটে থাকা শিশুকে দেখার নতুন প্রযুক্তি!

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjTLLMYzZx7qSpUiCqzAZoPavXwbhTnme3XV6y102l_iLM9nMACAf2R7HXanenzXT8vjkwjGPMv9qoTJWzFzrPxrFdGlHZzHrNkJHG-Y-CTsr9TcA5GsaeaOgYYoLAhCuBRpGbz5aywz3q5/s1600/0236_3D-baby-1024x576.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="576" data-original-width="1024" height="360" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjTLLMYzZx7qSpUiCqzAZoPavXwbhTnme3XV6y102l_iLM9nMACAf2R7HXanenzXT8vjkwjGPMv9qoTJWzFzrPxrFdGlHZzHrNkJHG-Y-CTsr9TcA5GsaeaOgYYoLAhCuBRpGbz5aywz3q5/s640/0236_3D-baby-1024x576.jpg" width="640" /></a></div> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;"><br /></span> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;"><br /></span> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;"><br /></span> <span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">সন্তানপ্রত্যাশী মা-বাবা তাঁদের অনাগত সন্তানের বেড়ে ওঠা ও তার হৃৎস্পন্দন থ্রিডি ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি যন্ত্রের মাধ্যমে দেখতে ও শুনতে পাবেন। সম্প্রতি গবেষকেরা এমআরআই ও আলট্রাসাউন্ড তথ্য ব্যবহার করে শিশুর (ফিটাস) সত্যিকারের একটি মডেল মা-বাবার সামনে তুলে ধরার প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছেন।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">এটি ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটির একটি জাদু। ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটির নাম শুনেছেন নিশ্চয়ই? প্রকৃত অর্থে বাস্তব নয়, কিন্তু বাস্তবের চেতনার উদ্যোগকারী বিজ্ঞাননির্ভর কল্পনাকে ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি বা অনুভবের বাস্তবতা কিংবা কল্পবাস্তবতা বলে।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি হচ্ছে কম্পিউটারনিয়ন্ত্রিত সিস্টেম, যাতে মডেলিং ও অনুকরণবিদ্যা প্রয়োগের মাধ্যমে মানুষ কৃত্রিম ত্রিমাত্রিক ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য পরিবেশের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন বা উপলব্ধি করতে পারে। ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটিতে অনুকরণ করা পরিবেশ হুবহু বাস্তব পৃথিবীর মতো হতে পারে। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি থেকে বাস্তব অভিজ্ঞতা পাওয়া যায়।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">আবার অনেক সময় অনুকরণকৃত বা সিম্যুলেটেড পরিবেশ বাস্তব থেকে আলাদা হতে পারে। যেমন ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি গেমস। এতে ত্রিমাত্রিক ইমেজ তৈরির মাধ্যমে অতি অসম্ভব কাজও করা সম্ভব হয়।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং (এমআরআই) সাধারণত উচ্চ রেজল্যুশনে ভ্রূণ ও প্ল্যাসেন্টার ছবি দেখাতে পারে।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">আলট্রাসাউন্ডে যেহেতু উন্নত ছবি পাওয়া যায় না, তাই ভ্রূণের অবস্থা বুঝতে এমআরআই ব্যবহার করা হয়।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">ভ্রূণের এমআরআই ফলের ওপর ভিত্তি করে গবেষকেরা ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি থ্রিডি মডেল তৈরি করেছেন।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">ক্রমে এমআরআইয়ের সবকিছু একসঙ্গে যুক্ত করে এই মডেল তৈরি করা হয়। নিখুঁতি থ্রিডি মডেল তৈরির পর ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি যন্ত্রটি যে প্রোগ্রাম করে, তা ওই মডেলের সঙ্গে যুক্ত করা হয়।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">ব্রাজিলের ক্লিনিকা দ্য ডায়াগনস্টিকো পর ইমাজেমের গবেষক হেরন ওয়ারনার বলেন, ‘থ্রিডি ভ্রূণের মডেলকে ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত করলে ভ্রূণের শারীরিক বৈশিষ্ট্য বোঝার বিষয়ে কাজে লাগে। শিক্ষণীয় উদ্দেশ্য ছাড়াও মা-বাবা তাঁদের অনাগত সন্তানকে দেখতে পান।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">এভাবে ভ্রূণের যে ছবি দেখা যায়, তা সদ্যোজাত সন্তানের কাছাকাছি। গবেষকেরা ভ্রূণের অভ্যন্তরীণ কাঠামো তৈরি ছাড়াও ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি ডিভাইস হিসেবে হালনাগাদ সংস্করণের অকুলাস রিফট ২ হেডসেট ব্যবহার করেন।</span><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><br style="background-color: white; box-sizing: border-box; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: large; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; color: #666666; font-family: Arial, sans-serif, Tahoma, Verdana; font-size: medium;">তথ্যসূত্র: পিটিআই।</span></div> <a href='http://mediafire.com'></a>

মায়ের পেটে থাকা শিশুকে দেখার নতুন প্রযুক্তি!

সন্তানপ্রত্যাশী মা-বাবা তাঁদের অনাগত সন্তানের বেড়ে ওঠা ও তার হৃৎস্পন্দন থ্রিডি ভার্চ্যুয়াল রিয়্যালিটি যন্ত্রের মাধ্যমে দেখতে ও শুনতে প...

বিস্তারিত »

মেয়েদের প্রপোজ করার নতুন ১৩ টা স্টাইল ১০০% কাজ করবে যারা প্রেম করতে চান দেখেনিন।

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <br /></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi8DddodtCbhe0aKhvS6oJl40-7RmRWThGG7GRKC2QUXGYgEn0uDSXKeiSWGvzn96XM5bRkt2mk49Z_Lue-R7dHL0XMuJoaj9KwPjaGI1Rcsghyj7qk0EKh6Wq_Wall-xDKoPv2o5JJff5O/s1600/59831f735741d.jpeg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="960" data-original-width="636" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEi8DddodtCbhe0aKhvS6oJl40-7RmRWThGG7GRKC2QUXGYgEn0uDSXKeiSWGvzn96XM5bRkt2mk49Z_Lue-R7dHL0XMuJoaj9KwPjaGI1Rcsghyj7qk0EKh6Wq_Wall-xDKoPv2o5JJff5O/s1600/59831f735741d.jpeg" /></a></div> <br /></div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ১. ব্ল্যাকমেইল স্টাইলঃ<br /> আমি তোমাকে ভালবাসি। তুমি<br /> হ্যাঁ বললে তো ভালো। কিন্তু না<br /> বললে তখন অন্য মেয়ে খুঁজতে হবে।<br /> আর সেটা তোমার বোন ও হতে<br /> পারে!!</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ২. ডাইরেক্ট স্টাইলঃ<br /> শোনো মেয়ে, আমি কোনো রকম<br /> ভূমিকা-টূমিকা না করে একেবারে<br /> সোজাসুজিভাবে তোমাকে একটা<br /> কথা বলে দিতে চাই। – আমি<br /> তোমাকে ভালোবাসি।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৩. মাস্তানি স্টাইলঃ<br /> ওই মাইয়া, ভালবাসা দিবি কি-<br /> না, বল!(চাকু/বন্দুক দেখিয়ে)</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৪. যুক্তিবাদী স্টাইলঃ<br /> আমি তোমার ছোট ভাইকে<br /> ভালোবাসি। তোমার ছোট ভাই<br /> তোমাকে ভালোবাসে। অতএব,<br /> যুক্তিবিদ্যার নিয়মে কি হয়?<br /> বাকিটা তুমিই বল!!</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৫. চালাক স্টাইলঃ<br /> তুমি কি জানো, আমাদের জাতীয়<br /> সংগীতের দ্বিতীয় লাইন টা কি??</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৬. রসিক স্টাইলঃ<br /> Excuse me! আমি তোমাকে প্রপোজ<br /> করতে চাই। please অনুমতি দাও।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৭. হিজড়া স্টাইলঃ<br /> এই দুষ্টু মেয়ে। তুমি এ কি জাদু<br /> করলা? তোমাকে দেখলে আমার<br /> হার্টবিট বেড়ে যায়। আবার<br /> তোমাকে না দেখলে অস্থিরতা<br /> মরে যাই। তুমি কি জানো? আমি<br /> তোমাকে অনেননননননননন….ক<br /> ভালোবাসি।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৮. ডিজুস স্টাইলঃ<br /> Hi,whatsup sweet heart ? , wanna be<br /> maa lavaa,actually I am in love with u !</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ৯. ভীতু স্টাইলঃ<br /> ইয়ে মানে!! ইয়ে মানে !!! আমি<br /> মানে ! আমি মানে তোমাকে ,……।<br /> ( আর বলা হয় না )</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ১০. গায়ক স্টাইলঃ<br /> গানের গলা ভালো হলে একটা গান<br /> গেয়ে বলতে পারেন… “এত ভেবে<br /> কি হবে? ভেবে কি করেছে কে<br /> কবে? ভাবছি না আর, যা হবে<br /> হবার। এত দিন বলিনি, তুমি<br /> জানতো আমি এমনি……<br /> ভালবাসি !!”</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ১১. দেবদাস স্টাইলঃ<br /> কেউ আমাকে ভালবাসে না। এ<br /> জীবন আমি রাখবনা। তোমার<br /> কাছে বিষ হবে? আমায় বিষ দাও।<br /> আমায় বিষ দাও। (কান্নায় ভেঙ্গে<br /> পড়ুন)</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ১২. কাব্যিক স্টাইলঃ<br /> কবি কবি ভাব থাকলে ২ লাইন<br /> কবিতার মাধ্যমে প্রপোজ করতে<br /> পারেন !! আশা করি এই টুকলিফাই<br /> এর যুগে কবিতার অভাবহবে না!!</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ১৩. অনুভূতিহীন স্টাইলঃ<br /> তোমাকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে।<br /> এখন তুমি আমাকে পছন্দ না করলেও<br /> আমি পাঁচতলা থেকে লাফ দিবো<br /> না, বিষ খেয়েও মরবো না। যদি<br /> আমাকে তোমার পছন্দ হয়, তাহলে<br /> বল। তো আপনি কোন স্টাইলে<br /> করবেন?</div> <div> <br /></div> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

মেয়েদের প্রপোজ করার নতুন ১৩ টা স্টাইল ১০০% কাজ করবে যারা প্রেম করতে চান দেখেনিন।

১. ব্ল্যাকমেইল স্টাইলঃ আমি তোমাকে ভালবাসি। তুমি হ্যাঁ বললে তো ভালো। কিন্তু না বললে তখন অন্য মেয়ে খুঁজতে হবে। আর সেটা তোমার বোন ...

বিস্তারিত »

কোনো সফ্যটাওয়ার ছাড়াই PC তে স্ক্রিনসট নিন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjS0c9BWekz_6BFGMQqSUkwzz9WYcfJLxjU2XTuvQEMFFctt4l7JF80TRppFUXd2gqTj1DdBz5V5LiFFL61TWsCzaSCtLEMgcwAaX4corlIqSt8dh-i3r_Rt0P1TxurTTFRLflW5cJKKkOE/s1600/4014497_en_1.png" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="293" data-original-width="520" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjS0c9BWekz_6BFGMQqSUkwzz9WYcfJLxjU2XTuvQEMFFctt4l7JF80TRppFUXd2gqTj1DdBz5V5LiFFL61TWsCzaSCtLEMgcwAaX4corlIqSt8dh-i3r_Rt0P1TxurTTFRLflW5cJKKkOE/s1600/4014497_en_1.png" /></a></div> <span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span> <span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;"><br /></span> <span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">Hi Friend আজকে আমি দেখাবো কিভাবে আপনার</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">Computer তে ুScreenshot নিবেন কোনো প্রকার Softwere</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">ছাড়া। দুইটি উপাইয়ে চলুন কাজে আসি। কাজ টা খুব</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">সহজ তাই screenshot দেবার প্রয়োজন মনে করলাম না।</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">১ উপায়. প্রথমে keybord তে prtscrsysrq এই লেখা তে</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">Click করুন। এখন Start মেনুতে যান এবং paint তে গিয়ে</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">ctrl+v চাপ দিন এবং Screenshot Save করুন।</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">২য় উপায় . Start মেনুতে যান Snipping Tools click করুন ও</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">আপনার পছন্দের মতো screenshot নিন ও save করুন।</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">Please কোনো ভুল হলে খারাপ Comment করবেন না।</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">কারন মানুষ মাত্র ভুল। ভুল হতেই পারে। ভুল হলে</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">ক্ষামার চোখে দেখবেন। আমার সকল চেষ্টা দিয়ে</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">আপনাদের সুন্দর ভাবে সাজিয়ে গুছিয়ে বোঝানোর</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">চেষ্ঠা করি। কোনো সার্থ্য ছাড়া।আমার Post ভালো</span><br style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;" /><span style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px;">লাগলে আমার টিউনটি শেয়ার করবেন .</span></div> <a href='http://mediafire.com'></a>

কোনো সফ্যটাওয়ার ছাড়াই PC তে স্ক্রিনসট নিন

Hi Friend আজকে আমি দেখাবো কিভাবে আপনার Computer তে ুScreenshot নিবেন কোনো প্রকার Softwere ছাড়া। দুইটি উপাইয়ে চলুন কাজে আসি। কাজ টা খুব...

বিস্তারিত »

ফেজবুকে ভুয়া খবর চেনার ১০ কায়দা জানাল ফেসবুক

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg1GPjqEzkkvGfNKa1SAHUPlVKdQfdO4uHj44gwiuyRbeRj0FRpUjkT0RGTI6ux79-KFTC7LQxVeD3TrrR9LeaEa0XxRpEnNZj-88ezKE7wZZFy6tfdGSC3pkxWt_Sor3-swkuXqQOmM3qX/s1600/FEATURED-facebook-open-source.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="931" data-original-width="1600" height="372" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEg1GPjqEzkkvGfNKa1SAHUPlVKdQfdO4uHj44gwiuyRbeRj0FRpUjkT0RGTI6ux79-KFTC7LQxVeD3TrrR9LeaEa0XxRpEnNZj-88ezKE7wZZFy6tfdGSC3pkxWt_Sor3-swkuXqQOmM3qX/s640/FEATURED-facebook-open-source.jpg" width="640" /></a></div> <br /> <br /> <br /> খবরের কাগজ, টেলিভিশনের পাশাপাশি প্রতিদিনের খবরাখবর সংগ্রহের নতুন মাধ্যম হয়ে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো। এতে যখন-তখন বিশ্বের যেকোনো প্রান্তে বসে পাওয়া যাচ্ছে দেশ-বিদেশের বিভিন্ন খবর। তবে সমস্যাও আছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলোতে প্রতিনিয়তই বাড়ছে ভুয়া খবর ও গুজব ছড়ানোর প্রবণতা। এতে বিভ্রান্ত হচ্ছেন পাঠক।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> এই বিপত্তি কিছুটা হলেও কমিয়ে আনতে পদক্ষেপ নিয়েছে ফেসবুক। যোগাযোগের মাধ্যমটিতে ভুয়া খবর চেনার ১০ উপায় জানিয়েছে তারা। তারা ওই উপায়গুলো জানিয়ে দ্য টাইমস ও দ্য গার্ডিয়ানের মতো জনপ্রিয় খবরের কাগজগুলোতেও বিজ্ঞাপন দিয়েছে বলে এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> ফেসবুকে ভুয়া খবর চেনার সেই ১০ উপায় কী? চলুন, দেখে নেওয়া যাক একনজরে।</div> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">১. খবর পড়ার আগে দেখে নিন শিরোনাম। কারণ, ভুয়া খবরের শিরোনামগুলো অনেক সময় সন্দেহের সৃষ্টি করে।</strong></div> <div style="padding: 5px 0px;"> ২. খবর পড়ার আগে দেখে নিতে হবে সেটির ওয়েবসাইট ঠিকানা। অপরিচিত বা সন্দেহজনক কোনো ঠিকানা দেখলে খবরটি ভুয়া হওয়ার আশঙ্কাই বেশি।</div> <div style="padding: 5px 0px;"> ৩. খবরটির সূত্র বা সোর্স যদি অপরিচিত হয় অথবা কোনো সূত্র না থাকে, তাহলে ওই খবরে বিশ্বাস না করাই ভালো।</div> <div style="padding: 5px 0px;"> ৪. ভুল বানান ও খবরটি সম্পাদনার ধরন দেখে সহজেই চেনা যেতে পারে ভুয়া খবর।</div> <div style="padding: 5px 0px;"> ৫. খবরে প্রকাশিত ছবিগুলো কতটুকু সংগতিপূর্ণ, তা বিবেচনায় আনতে হবে। কারণ, ভুয়া খবরে অনেক সময় অপ্রাসঙ্গিক ছবি দেওয়া হয়।</div> <div style="padding: 5px 0px;"> ৬. খবরে বর্ণিত ঘটনাটি কখন ঘটেছে, সেটা জানা জরুরি। ভুয়া খবরের প্রয়োজন হয় না সঠিক স্থান-কাল।</div> <div style="padding: 5px 0px;"> ৭. সঠিক প্রমাণ ছাড়া খবরের কোনো ভিত্তিই থাকে না। তাই পড়ার আগে দেখে নিন, সঠিক প্রমাণ উপস্থাপন করা হয়েছে কি না।</div> <div style="padding: 5px 0px;"> ৮. কোনো খবর দেখে হুট করে বিশ্বাস করার দরকার নেই। দেখে নিন অন্য সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনের সঙ্গে সেটির মিল আছে কি না।</div> <div style="padding: 5px 0px;"> ৯. যে খবর পড়ছেন, সেটি কৌতুক নয় তো? বিশ্বাস করার আগে যাচাই করে নিন।</div> <strong style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; margin: 0px; padding: 0px;"></strong><br /> <div style="background-color: white; font-family: droid_sansregular, Arial, sans-serif; font-size: 14px; padding: 5px 0px;"> <strong style="margin: 0px; padding: 0px;">১০. প্রকাশিত খবরটি মজা করে করা হতে পারে। তাই ওই খবরগুলোকে মজা হিসেবেই নিতে হবে। বিশ্বাস করার দরকার নেই।</strong></div> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

ফেজবুকে ভুয়া খবর চেনার ১০ কায়দা জানাল ফেসবুক

খবরের কাগজ, টেলিভিশনের পাশাপাশি প্রতিদিনের খবরাখবর সংগ্রহের নতুন মাধ্যম হয়ে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো। এতে যখন-তখন বিশ্বের য...

বিস্তারিত »

যেভাবে পাবেন লম্বা এবং শক্ত নখ

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgxl-B8Lu8Pr0V1Tc-bFygZbMRxQy8sRZVXQxWNL7LtxvIOPneAh8_njhnehqkofgMszpI9GdWwa1XAjIYvBT1NlclAEr3Ee2n7JXGUx6zGjadozFzPChD9y5CIEg_r5YeeMNfhV2dHZuuU/s1600/Nails+Caer+%2528Home%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="360" data-original-width="646" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgxl-B8Lu8Pr0V1Tc-bFygZbMRxQy8sRZVXQxWNL7LtxvIOPneAh8_njhnehqkofgMszpI9GdWwa1XAjIYvBT1NlclAEr3Ee2n7JXGUx6zGjadozFzPChD9y5CIEg_r5YeeMNfhV2dHZuuU/s1600/Nails+Caer+%2528Home%2529.jpg" /></a></div> <br /> <br /> <br /> <br /> হাতের প্রধান আকর্ষণই হচ্ছে নখ। যার নখ যত সুন্দর তার হাত দেখতে তত সুন্দর। আর আপনার নখ যদি হয়ে থাকে সাইজে ছোট, মোটা বা অস্বাস্থ্যকর এবং সুন্দর নখ দেখে যদি আপনার মনে হয় যে এরকম নখই আপনি চান এবং পার্লারে গিয়ে এক্রেলিক নখের পেছনে একগাদা টাকা না ঢালতে চান তাহলে আপনাকে জানাতে চাই কিভাবে সুন্দর নখ পাওয়া যেতে পারে। আসুন তাহলে জেনে নেই এই টিপসগুলো।<br /> প্রথমেই হাতের নখ কামড়ানো বন্ধ করতে হবে। সেটা যদি কন্ট্রোল না করা যায় তাহলে বাজারে কিছু তিক্ত স্বাদের নেইল পলিশ আছে সেগুলো লাগালে ২য় বার ভুলেও আঙ্গুল মুখে দিবেন না সিওর। কিন্তু বাংলাদেশে এটা সহজলভ্য না হবার কারণে অনলাইন শপিং এর দ্বারস্থ হতে পারেন। (Mavala Switzerland Mavala Stop Cuticle Care Products টি বেশ ভালো মানের এবং অ্যামাজন.কম থেকে অর্ডার করে আনাতে পারেন)<br /> সপ্তাহে ১ বার নখ ফাইল করুন। যাদের নখ দুর্বল তারা মেটাল ফাইলার ইউজ না করে পেপার ফাইলার ইউজ করলে ভালো। নখের জিনের উপর নখ ভাঙাটা নির্ভর করে তাই নখ ফাইল করার সময় একই ডিরেকশনে নখ ফাইল করুন, বিভিন্ন ডিরেকশনে ফাইল করলে নখ ফাঁটার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।<br /> নখের যত্ন নেবার আগে জেনে নিন আপনার নখের ধরণ। সাধারণত ৫ ধরনের নখ দেখা যায়- শুষ্ক, ভঙ্গুর, ক্ষতিগ্রস্থ, নরম এবং সাধারণ। আপনি যদি সাধারণ নখের অধিকারী হয়ে থাকেন তাহলে অভিনন্দন। এছাড়া যাদের নখ শুষ্ক তারা অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন দিনে ২ বার। আপনার যদি ভঙ্গুর নখ হয় তাহলে আপনার নখের দরকার ময়েশ্চার। ভ্যাসলিন বা ময়েশ্চারাইজার লোশন ব্যবহার করে দেখতে পারেন। ক্ষতিগ্রস্থ নখ আসলে ডাক্তারের দিকেই আঙ্গুল তুলে আর নরম নখ মানে আপনার নখে ময়েশ্চার খুব বেশি এবং এর প্রধান শত্রু হলো পানি তাই পানি ধরার আগে গ্লাভস পরিধান করা ভালো।<br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjiob84M3ZbAyqfRZWWYL_pxOTH-0WxQlqIqoEfLy_A4wY3nVpQO7fBVsT4n21kjC5-v-SZ901ILhKF50UERnS056P9_fPq-BhDq4zCsvBpWlWI48lyH-Q4KtX04ll7n5_xCPrsC7_iUEtt/s1600/Nails+Caer+%25282%2529.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="450" data-original-width="800" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjiob84M3ZbAyqfRZWWYL_pxOTH-0WxQlqIqoEfLy_A4wY3nVpQO7fBVsT4n21kjC5-v-SZ901ILhKF50UERnS056P9_fPq-BhDq4zCsvBpWlWI48lyH-Q4KtX04ll7n5_xCPrsC7_iUEtt/s1600/Nails+Caer+%25282%2529.jpg" /></a></div> <br /> <div> <div> নখের বৃদ্ধির ক্ষেত্রে কিউটিকল একটি বড় ভূমিকা পালন করে তাই তার দিকেও একটু নজর দিন। কিউটিকল ভালো রাখার জন্য রাতে ঘুমানোর আগে ভ্যাসলিন বা অলিভ অয়েল ম্যাসাজ করুন। সম্ভব হলে কিউটিকল অয়েল ইউজ করুন।</div> <div> লেমন জুস বা দুধের মধ্যে কিছুক্ষণের জন্য নখ ডুবিয়ে রাখতে পারেন তাতে নখে ক্যালসিয়াম বাড়বে যদিও এগুলো খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। হালকা গরম দুধ নখ সাদা করতেও সাহায্য করে।</div> <div> নেইল পলিশ লাগানোর আগে বেইজকোট বা নখ শক্ত করে এমন বেইজকোট লাগানো জরুরী। এটা নখ বাড়তেও সাহায্য করে। প্রতিবার নেইল পলিশ উঠানোর সময় নখকে ময়েশ্চারাইজ করুন তাতে রিমুভার ব্যবহারের ধকল কিছুটা সামলানো যাবে।</div> <div> ভিটামিন ই শুধু চুলের জন্যই ভালো না, এটি নখের বৃদ্ধির জন্যও ভালো তাই নখের সুস্বাস্থ্যের জন্য ভিটামিন ই যুক্ত খাবার অথবা ট্যাবলেট গ্রহণ করুন।</div> <div> পানি পান করুন পর্যাপ্ত তাতে আপনার নখের সাথে সাথে শরীরও ভালো থাকবে।</div> <div> শক্ত নখের জন্য প্রতিদিন ১ গ্লাস দুধের বিকল্প কিছুই নেই।</div> <div> নখের যত্নে সবচেয়ে বড় কথা হলো শরীরের অন্যান্য অঙ্গের মতো একেও ভালবাসুন। নখের আর কি হবে এই ভাবনা না করে এর যত্ন নিন, কখনো কখনো নখও আপনার ব্যক্তিত্ব ফুটিয়ে তোলে। তাই মনোযোগী হন নখের প্রতিও।</div> <div> <br /></div> <div> তথ্য ও ছবি : ইন্টারনেট</div> <div> ইসি/</div> </div> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

যেভাবে পাবেন লম্বা এবং শক্ত নখ

হাতের প্রধান আকর্ষণই হচ্ছে নখ। যার নখ যত সুন্দর তার হাত দেখতে তত সুন্দর। আর আপনার নখ যদি হয়ে থাকে সাইজে ছোট, মোটা বা অস্বাস্থ্যকর এবং...

বিস্তারিত »

শহরে বাড়ছে পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব, কিন্তু কেন?

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqfFnyQlLhvCwHk2LlJO9CsLQ7I-KYH1VGuif2TvpOFOLQd-DVu3PBXzYrGTl74OcHWI7_SnSoLZVn5vDcBn4LjmJrR2ug4HXHsJGQVkveAqXL9fOjPmXvGwtkqnEc3tIoUkeeAZmNsPYK/s1600/male_impotance.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="360" data-original-width="646" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjqfFnyQlLhvCwHk2LlJO9CsLQ7I-KYH1VGuif2TvpOFOLQd-DVu3PBXzYrGTl74OcHWI7_SnSoLZVn5vDcBn4LjmJrR2ug4HXHsJGQVkveAqXL9fOjPmXvGwtkqnEc3tIoUkeeAZmNsPYK/s1600/male_impotance.jpg" /></a></div> <br /> <br /> দম্পতির সন্তান হচ্ছে না। চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া হবে- স্ত্রীর সমস্যা রয়েছে। কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যাওয়া হয়। অথচ পুরুষের বন্ধ্যাত্ব উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে, বিশেষ করে শহরে।<br /> বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিম্বাণু সুস্থ থাকলেও যদি শুক্রাণুর গুণগতমান ভালো না হয়, তা হলে ভ্রূণ তৈরি হবে না।<br /> চিকিৎসকদের মতে, পুরুষের বন্ধ্যাত্বের ক্ষেত্রে আধুনিক জীবনযাত্রার দায় অনেকটাই। চর্বিজাতীয় বা মশলাযুক্ত খাবার, বিভিন্ন নেশা, রাতের শিফটে ডিউটি এবং অতিরিক্ত টেনশন সবচেয়ে বেশি সমস্যা তৈরি করে।<br /> আধুনিক খাদ্যাভাসে চর্বিজাতীয়, অতিরিক্ত তেল-মশলাযুক্ত খাবার বেশি খাওয়া হয়। এই ধরনের খাদ্যাভাসের জেরে স্থূলতার সমস্যা তৈরি হয়। সঙ্গে থাকে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপের মতো সমস্যাও। এগুলো পুরুষদের বন্ধ্যাত্বের দিকে ঠেলে দেয়।<br /> পাশাপাশি অতিরিক্ত মদ্যপান এবং ধূমপানের জেরে পুরুষদের শুক্রাণু তৈরিতে সমস্যা হতে পারে। মদ এবং তামাকজাত পদার্থ সেবন করলে রক্তের স্বাভাবিক চলাচল বাধা পায়। তার জেরে পর্যাপ্ত শুক্রাণু তৈরি হয় না।<br /> গাড়ি চালানোও বন্ধ্যাত্ব ডেকে আনতে পারে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ। তাদের মতে, ইঞ্জিনের গরম দেহের স্বাভাবিক প্রক্রিয়াগুলোর জন্য ক্ষতিকারক। তাই দিনের একটা বড় সময় গাড়ি চালালে সুস্থ শুক্রাণু তৈরি না হওয়ার ঝুঁকি থাকে।<br /> এমএসআই</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

শহরে বাড়ছে পুরুষদের বন্ধ্যাত্ব, কিন্তু কেন?

দম্পতির সন্তান হচ্ছে না। চোখ বন্ধ করে বলে দেয়া হবে- স্ত্রীর সমস্যা রয়েছে। কোনো ধরনের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই এই সিদ্ধান্তে পৌঁছে যাওয়া ...

বিস্তারিত »

একটি পাতায় আজীবন ধরে রাখুন যৌবন

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <br /> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <a href="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhFq0Z3zIcGi8apaDx7pYUR2bi23SsAZ7y30A8asapuIyKcl-T0EP0gWqbR7B2WnTgn0sb7vRAHAzUbQNeBXxzz7EdH6bt2vGEQuGMYil-r6idwy7-9FX10RS-XF7Xn88-bk7f1stN-U3Sn/s1600/heath.jpg" imageanchor="1" style="margin-left: 1em; margin-right: 1em;"><img border="0" data-original-height="360" data-original-width="646" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhFq0Z3zIcGi8apaDx7pYUR2bi23SsAZ7y30A8asapuIyKcl-T0EP0gWqbR7B2WnTgn0sb7vRAHAzUbQNeBXxzz7EdH6bt2vGEQuGMYil-r6idwy7-9FX10RS-XF7Xn88-bk7f1stN-U3Sn/s1600/heath.jpg" /></a></div> <br /> <br /> <br /> চিত্রটি খুবই পরিচিত। রাস্তায় জটলা, ছোট্ট মাইক্রোফোনে ভেসে আসছে, গাছের মাইর, জগতের বাইর। মানুষ বেঈমানি করে কিন্তু গাছ কখনো করে না।<br /> আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের প্রসার হয়েছে। প্রত্যেক দিন নতুন নতুন রোগের প্রতিষেধক অবিষ্কার হচ্ছে। তার মানে এই নয়, ঔষধি গাছের কদর কমে গেছে।<br /> এখনো ঘরোয়াভাবে টাইফয়েড জ্বর, ডায়রিয়া, কলেরা, পেটের পীড়ার মতো রোগ নিরাময়ে বিভিন্ন ঔষধি গাছ ব্যবহার হয়ে আসছে।<br /> বিনামূল্যে পাওয়া যায় এমন অনেক ভেষজ গাছ রয়েছে, যা আপনার যৌবনকে ধরে রাখতে দারুণ সহায়তা করে।<br /> এমনি একটি ভেষজ গাছ হলো থানকুনি। অতিপরিচিত এই গাছের পাতা পুকুরপাড় বা জলাশয়ে হরহামেশাই পাওয়া যায়।<br /> থানকুনি পাতা মিয়মিত খেলে পেটের অসুখে কখনো ভুগতে হবে না। শরীর সতেজ থাকে। বাচ্চাদের বুদ্ধি বিকাশেও দারুণ কার্যকর। সুস্থ থেকে যৌবন ধরে রাখতে থানকুনি পাতার ভেষজ গুণগুলো দেখে নেওয়া যাক;<br /> ১. পেটের রোগ নির্মূলে থানকুনি পাতার বিকল্প নেই। নিয়মিত সেবনে যেকোনো পেটের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।<br /> ২. থানকুনি পাতার রস খেলে আলসার, এগজিমা, হাঁপানিসহ নানা চর্মরোগ ভালো হয়। মৃত কোষ সক্রিয় করে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে।<br /> ৩. থানকুনি পাতার রস মস্তিষ্কের কোষ গঠনে সহায়তা এবং রক্ত চলাচল বাড়ায়। ফলে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায়।<br /> ৪. থানকুনি পাতার রস নিয়মিত সেবনে স্নায়ুতন্ত্র সক্রিয় হয়।<br /> ৫. শরীরে পুরোনো ক্ষত আছে। থানকুনি পাতা সিদ্ধ করে তার পানি কয়েক দিন ক্ষত স্থানে ব্যবহার করলে দারুণ কাজ দেয়। সদ্য ক্ষতে থানকুনি পাতা বেটে লাগালেও নিরাময় হয়ে যাবে।<br /> ৬. থানকুনি পাতার রস চুলে মাখলে চুল পড়া বন্ধ হবে। এমনকি নতুন চুল গজাতেও সাহায্য করে এটি।<br /> ৭. বয়স বাড়লেও যৌবন ধরে রেখে দেয় থানকুনি পাতার রস। প্রতিদিন এক গ্লাস দুধে ৫-৬ চা চামচ থানকুনি পাতার রস মিশিয়ে খেলে চেহারায় লাবণ্য চলে আসে। এতে আত্মবিশ্বাসও বেড়ে যায়।<br /> ৮. দাঁতের বিভিন্ন রোগ সারাতেও থানকুনির জুড়ি মেলা ভার। মাড়ি থেকে রক্ত পড়লে বা দাঁতে ব্যথা করলে একটা বড় বাটিতে থানকুনি<br /> পাতা সিদ্ধ করে সেই পানি দিয়ে কুলকুচি করলে উপকার পাওয়া যায় চটজলদি।<br /> তথ্য ও সূত্র: ইন্টারনেট<br /> আইএম</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

একটি পাতায় আজীবন ধরে রাখুন যৌবন

চিত্রটি খুবই পরিচিত। রাস্তায় জটলা, ছোট্ট মাইক্রোফোনে ভেসে আসছে, গাছের মাইর, জগতের বাইর। মানুষ বেঈমানি করে কিন্তু গাছ কখনো করে না। আধ...

বিস্তারিত »

মা-মেয়েকে নির্যাতনের ভিডিও ইউটিউবে ছাড়ার হুমকি দিয়েছিল রুমকি

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <div class="separator" style="clear: both; text-align: center;"> <img border="0" data-original-height="360" data-original-width="646" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiBvdIMjb-mF1-dukPWf_3Z7svkaub9uOnVsllKHxRvF60JwLLF1YE0WOPgl2qicU3PzP7mgSaQBY9HteIVJO4xZpZXfbbtt5Vbpjbvpm2C8IHwl3ZdL6kmABqWvND9pN_TEd8ha75gZ6kT/s1600/Bogra-Pic-1.jpg" /></div> <br /> <br /> <br /> বগুড়ায় কিশোরী ধর্ষণ ও তার মা কে শারীরিক নির্যাতনের পর চুল কেটে ন্যাড়া করার ২১ মিনিটের ভিডিও ইউটিউবে ছাড়ার হুমকি দিয়েছিল ‘ধর্ষক’ তুফান সরকারের বড় শ্যালিকা পৌর কাউন্সিলর মারজিয়া হাসান রুমকি।<br /> ওইদিন রুমকি তার বাসার গৃহপরিচারিকা দিয়ে মা-মেয়ে কে নির্যাতনের ভিডিও ধারণ করেছিলেন। এই ভিডিও ইউটিউবে না ছাড়ার জন্য তুফানের স্ত্রী ও তার বোনের হাত-পা ধরে অনুরোধ করেছিলেন মা-মেয়ে।<br /> বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একটি কেবিনে ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা আরো জানান, মেয়ের লেখাপড়ার জন্যই কিছুদিন আগে বগুড়া শহরের চকসূত্রাপুর এলাকায় তুফান সরকারদের মহল্লায় একটি বাসা ভাড়া নেন।<br /> তিনি জানান, ভালো কলেজে ভর্তি করে দেওয়ার কথা বলে গত ১৭ জুলাই সকালে তুফান তার মেয়েকে ডেকে এনে তুফান ধর্ষণ করে। এতে রক্তপাত হলে তুফান তার সহযোগী আতিককে দিয়ে ওষুধ এনে খাইয়ে দেয়।<br /> ওই ছাত্রীর মা জানান, গত ২৮ জুলাই দুপুরে কাউন্সিলর রুমকি নিজ বাড়িতে তাদেরকে ধরে আনে। সেখানে রুমকি তার মেয়ের শরীরের বিভিন্ন স্থানে হাত দেয় এবং তুফানের সঙ্গীদের যা ইচ্ছা তাই করতে বলে।<br /> তিনি জানান, তারা সবাই মিলে মা-মেয়েকে রডের পাইপ দিয়ে ৪ ঘণ্টা নির্যাতন করে। এর পর রুমকি, আশা ও রুমা কাঁচি দিয়ে তাদের চুল কেটে দেয়। পরে নাপিত ডেকে এনে মাথা ন্যাড়া করে দেয়। তাদের আর্তনাদ মোবাইল ফোনে আত্মীয়-স্বজনদের শোনায় রুমকি ও তার সহযোগীরা। সবাই উল্লাস করে। এ সময় আশপাশের বিপুল সংখ্যক মানুষ দেখলেও কেউ বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি।<br /> তিনি জানান, কাউন্সিলর মারজিয়া হাসান রুমকি তার বাসার কাজের ১৩ বছর বয়সী মেয়ের মাধ্যমে পুরো নির্যাতনের ছবি ভিডিও করান। এ ছবি ইউটিউবে ছড়িয়ে দেওয়ার কথা বলেন।<br /> তিনি বলেন, ‘রুমকি ও অন্যরা বলেছে, আমরা সরকারি দলের সাথে জড়িত, আমাদের অনেক লোকজন আছে। পুলিশ প্রশাসন আমাদের হাতের মুঠোয়। তাই আমাদের মেরে ফেললেও কিছু হবে না। নির্যাতনের পর আমাদের ভাড়া বাড়িতে পাঠিয়ে ২০ মিনিটের মধ্যে বগুড়া ছেড়ে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। মালামাল পরিবহনের জন্য পিকআপ ভ্যানও পাঠানো হয়েছিল।’<br /> তিনি বলেন, ‘তুফানের বড় ভাই জাহাঙ্গীর একদিন সময় দেন এবং অন্য জায়গায় বাসা ভাড়া নিতে বলেন। রাতে এক প্রতিবেশী আমাদের দয়া করে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দেন।<br /> মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও বগুড়া সদর থানার পরিদর্শক(অপারেশন) আবুল কালাম আজাদ জানান, ধর্ষণের পর এমন নির্যাতনের কাহিনীও আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে ভুক্তভোগী ছাত্রী।<br /> তিনি জানান, সেইদিন মা-মেয়ের মাথা ন্যাড়া করার ঘটনার বর্ণনা দিয়ে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছে গ্রেফতার নাপিত জীবন রবিদাস।<br /> আবুল কালাম আজাদ জানান, এঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রুমকি এবং তুফানের বাসার কাজে মেয়েকে আনা হয়েছিল। তারাও মা-মেয়েকে ন্যাড়া করে নির্যাতনের কথা বলেছে। পরে কাজের মেয়েদের নিজ নিজ অভিভাবকের জিম্মায় ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।<br /> উল্লেখ্য, এ ঘটনা প্রকাশের পর মূল নায়ক শ্রমিক লীগ নেতা তুফান সরকারসহ ৪ সহযোগীকে গ্রেফতার করে ৩ জনকে ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত। এর পরের দিন কাউন্সিলর মারজিয়া হাসান রুমকির ৪ দিন রিমান্ড মঞ্জুর করে আদালত।<br /> এছাড়া তুফানের স্ত্রী আশা, তুফানের শাশুড়ি রুমি, তুফানের শ্বশুর জামিলুর রহমান, জিতু, মুন্না ও নাপিত জীবন রবিদাসকে দুইদিনের রিমান্ড নেওয়া হয়েছে।<br /> এরপর তুফান সরকারকে শহর শ্রমিক লীগ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। সর্বশেষ সোমবার তুফানের বড় ভাই আব্দুল মতিন সরকারকেও শহর যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।<br /> বুধবার দ্বিতীয় দফায় তুফান ও তার সহযোগী মুন্নাকে ২ দিনের এবং তুফানের স্ত্রী আশা বেগম, শাশুড়ি রুমা বেগমকে ১ দিনের রিমান্ড নিয়েছে পুলিশ।</div> <a href='http://mediafire.com'></a>

মা-মেয়েকে নির্যাতনের ভিডিও ইউটিউবে ছাড়ার হুমকি দিয়েছিল রুমকি

বগুড়ায় কিশোরী ধর্ষণ ও তার মা কে শারীরিক নির্যাতনের পর চুল কেটে ন্যাড়া করার ২১ মিনিটের ভিডিও ইউটিউবে ছাড়ার হুমকি দিয়েছিল ‘ধর্ষক’ তুফান ...

বিস্তারিত »

মাদারবোর্ড সম্পর্কে কিছু খুটিনাটি তথ্য

<div dir="ltr" style="text-align: left;" trbidi="on"> <h2 style="background-color: white; border-bottom: 3px solid rgb(133, 160, 208); color: #0c386e; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 1.4em; font-weight: normal; margin: 0px; padding: 0px 0px 3px;"> কোন ব্যান্ডের মাডারবোর্ড গুলো ভাল?</h2> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> হুম কঠিন একটি প্রশ্ন! উপরের আলোচনাতে বলেছিলাম প্রসেসর সমর্থিত দুটি কোম্পানীর বেজে (AMD, Intel) বিভিন্ন কোম্পানীগুলো মাডারবোর্ড প্রস্তুত করে থাকে। পূর্বে ইন্টেল ব্যান্ড হিসাবে নিজেরাই মাডারবোর্ড বাজারজাত করত। বর্তমানে বন্ধ রেখেছে তবে ইউরোপ, আমেরিকার কিছু জায়গাতে চালাচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের অনেকের অভিমত অন্যদের মত সস্তাতে ইন্টেল মাডারবোর্ড দিতে পারবেনা এবং তাদের রেপুটেশন নষ্ট করতে চাই না বলেই সম্ভাবত এশিয়াতে তা বন্ধ রেখেছে। আরেকটি বিষয় আমরা ইন্টেল মাডারবোর্ড হিসাবে যে নামে চিনতাম সেটি প্রস্তুত করত ফক্সকন নামে একটি কোম্পানী। যাইহোক ইন্টেল ব্যতিত বর্তমানে বেশ কয়েকটি কোম্পানী রয়েছে যারা বিশ্বখ্যাত, মাডারবোর্ড প্রস্তুতকরনে এ রেটিং এ- আছে। তারা হল- <strong>Asus, Gigabyte, MSI, Asrock</strong> অন্যতম। এদের বোর্ডের দামও কিছুটা হলেও বেশী।</div> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> <img alt="" border="0" height="391" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEim9-XwvuCk47YyDRhIpcabEiaxrO_mPTnMOAn9S_gnVYeQ-i0pAzMqRAhswug3bQigwM_DwXSrzq-WcJYv-XNRQvu8GBXjMldSqph4_8OyBEqcYzAB1buLE0A2RL5q3XIiKLoGRGD5iQ/s400/INTEL-DH61HO-big.png.jpg" style="max-width: 100%;" width="428" /></div> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> এর পরের অবস্থানে আছে <strong>Biostar, ECS, Mercury, Foxconn</strong>। এবং বাজারে আরো শত রকম নামের বোর্ড রয়েছে তবে তার অধিকাংশই নন ব্যান্ডের চাইনা হতে অর্ডারকৃত নামের। আপনার যদি ২-৩ কোটি টাকা থাকে তাহলে আপনিও আপনার নামে মাডারবোর্ড ছাড়তে পারবেন। তাই বোর্ড ক্রয়ের সময় অরজিনাল ব্যান্ড দেখে ক্রয় করাটা ভাল। এখানে ব্যক্তিগতভাবে আমার সবচেয়ে ভাল লাগে ও বিশ্ব জরিপে এগিয়ে আছে তাহলো Asus, Gigabyte কোম্পানী। দুটি প্রতিষ্ঠানই অসংখ্যক পুরস্কার ও খ্যাতি পেয়েছি। দুটি প্রতিষ্ঠানই ভিন্ন আঙ্গিকে, ডিজাইনের বোর্ড তৈরির চেষ্টা করে। যেমনঃ প্রথম পেন্টেড বাজারে ডুয়াল বায়োস সুবিধা মাডারবোর্ড এনেছিল গিগাবাইট। ডুয়াল প্রসেসর সমর্থিত বোর্ড এনছিল আসুস। তারা প্রতিনিয়তই প্রযুক্তিগত আপডেট করছে।</div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;">(বিঃদ্রঃ Asus, Gigabyte সহ যত কোম্পানী রয়েছে মূলত প্রসেসর যুক্ত চিপ তারা AMD, Intel হতে সরবরাহ করে থাকে।</li> </ul> <h2 style="background-color: white; border-bottom: 3px solid rgb(133, 160, 208); color: #0c386e; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 1.4em; font-weight: normal; margin: 0px; padding: 0px 0px 3px;"> বিশ্বখ্যাত মাডারবোর্ড কোম্পানীগুলো যে সব প্রযুক্তি আপেডেট করছে তাদের মাডারবোর্ড গুলোতে</h2> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> বিশ্বখ্যাত মার্ডারবোর্ড প্রতিষ্ঠান Asus, Gigabyte, MSI, Asrock তাদের মাডারবোর্ড গুলোতে যে প্রযুক্তি সংযোগ করছে তা নিম্নরুপঃ</div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;"><strong>Xpress Recovery2 Introduction</strong></li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> <strong> </strong>এই টেকনোলজীর মাধ্যমে আপনার অপারেটিং সিস্টেম ক্রাশ করলে কিংবা ডিলেট হয়ে গেলে পূনরায় রিস্টোর করা যাবে এমনকি প্রয়োজনে ব্যাকআপ রাখা যাবে।</div> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> <img alt="" border="0" height="369" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj5GimB0ESlDY-A9bseYcLThes4lqKr6yOLOV-83ZeaUDmTQncECGEq4PPFFCBWJ7IwQ1OhI0vf_dFd13yU3rZBUB7uNky9pkH6pz8IN1g4AmjUOdYI6ZBs6XTP24c4GRrMeczcY-bj6Q/s400/02321765.jpg" style="max-width: 100%;" width="492" /></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;"><strong>Q-flash bios </strong></li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> বায়োস পদ্ধতির এটি একটি অভিনব পদ্ধতি। এমনিতেই বায়োস আপডেট করা হয়েছে। তথাপি বায়োসের তথ্য গুলো আপনার পেন ড্রাইভ কিংবা মেমোরি কার্ডে সংরক্ষন করা যাবে। কোন ক্রমে বায়োস ক্রাশ করলে মেমোরি কার্ড হতেই রিস্টোর করা যাবে।</div> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> <img alt="" border="0" height="166" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEicqSnRZLcyUvI739TxF7jAKUVNtXVF-7FGazfQyWcRoc3YDhYQp-A-1BGbn_ekWSwQ0MVuA-v6U1a-7xtwDtdZVQuByOsTdGOIocx-jpC7qWccASenF-ho8lxHasKScdtQK3t9k21OeQ/s400/tech_qflash.jpg" style="max-width: 100%;" width="506" /></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;"><strong>Ultra Durable 3</strong></li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> এখানেও আধুনিক টেকের সমন্বয় প্রকাশ করা হয়েছে। পূর্বের তুলনায় মাডার বোর্ডে অনেক যন্ত্রাংশ যেমন- ক্যাপাসিটর, রেজিঃ সংখ্যা কমানো হয়েছে এবং যা ব্যবহার করা হচ্ছে তা প্রভূত উন্নতি করা হয়েছে। বর্তমানে প্রায় সবাই কমবেশী সলিড ক্যাটাসিটর, ফেরিট কোর, মসফেট ব্যবহার করছে। যেখানে উল্লেখ থাকছে ক্যাটাসিটর গুলোর আয়ুকাল প্রায় ৫০,০০০ ঘন্টা এবং অধিক তাপমাত্রাতেও পিসির কোন ক্ষতি হবেনা, ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে তাপমাত্রা  হলেও তা চলতে থাকবে।<br /><img alt="" border="0" height="370" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgOB36VDvPZ7lklM81-gQWb6nMKxWEHLemnt8edVwJVXxkJxFwLOZz8KMtgS95XJSgZKjWEJtMRNODtGn4PpYJcshN68t_rFLNL1DneZynhQz8Ulf92QQvVNvoFGJEJ7AhmOKbXznbrbQ/s400/ScreenShot009.jpg" style="max-width: 100%;" width="502" /></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;"><strong>Dynamic Energy Saver</strong></li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> এই পদ্ধতিতে আপনার মাডারবোর্ডকে ক্লকিং স্পীডে মুড করতে পারবেন। বিভিন্ন যন্ত্রাংশের তাপমাত্রা জানতে পারবেন ও কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আনা যাবে। তথাপি বোর্ডগুলোতে বর্তমানে ROHS পদ্ধতির সমন্বয় ঘটানো হয়েছে। বর্তমানে মাডারবোর্ডের সংযোগ হতে আপনার মোবাইল জাতীয় ডিভাইসগুলো চার্জ দেওয়া যাবে।<br /><img alt="" border="0" height="283" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjxS3JMjNDUpi2_PCzNA8Lc-ksH-oky7y1L5bYU5g3tWMPt9fJRAn4YrDhHM_34XzfKBEns48DrlveNSSGblFASW35sQbS8EVlUigIJURFt8wWLuEEID5qxk5Iui5HCFQ3kZE3hZ_zaJQ/s400/ud3h_soft_ees1.jpg" style="max-width: 100%;" width="524" /></div> <h2 style="background-color: white; border-bottom: 3px solid rgb(133, 160, 208); color: #0c386e; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 1.4em; font-weight: normal; margin: 0px; padding: 0px 0px 3px;"> AMD ও Intel সর্মিথত প্রসেসরের মধ্য কোন মাডার বোর্ড ব্যবহার করবেন?</h2> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> অাসলে AMD ও Intel হল দুটি মেরু। যেখানে ২ রকম সুবিধা বিদ্যমান। আমাদের উপ-মহাদেশ সহ এশিয়া মহাদেশে Intel অনেক জনপ্রিয়। সেই হিসাবে AMD কিছুটা হলেও নতুন। উপরন্তু ইউরোপ- আমেরিকা মহাদেশে AMD এর জয় জয়কার অনেকটা বেশী। তবে আমাদের Intel হতে AMD এর সমর্থিত প্রসেসরের দাম অনেকটা সাশ্রয়ী, বিশেষ করে বিল্টইন গ্রাফিক্স কার্ডের পারফরম্যন্স অনেক বেশী এবং তারাই ১ম থ্রিডি বৈশিষ্ট্য যুক্ত করেছিল তাদের প্রসেসরে। মনে করা হয়, বিশেষত তাদের মার্কেট সম্প্রসারন ও পন্যের গুনাগত মান বুঝানোর জন্য তাদের প্রসরের দাম অনেকটা কম। একটি উদাহরন হিসাবে বলিঃ যেখানে ইন্টেলের কোর আই-৭, ৪ মেগাবাইট ক্যাশ বিশিষ্ট প্রসরের দাম প্রায় ২০,০০০৳। সেখানে আপনি এরুপ সমমানের ৪ কোর বিশিষ্ট AMD প্রসেসর পাবে প্রায় ১০,০০০ টাকাতে যেখানে ক্যাশ মেমোরি প্রায় ৮ এমবি।</div> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> <img alt="" border="0" height="299" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgWBSIHBrKjOGHEnzi7AxhAx7yH4w_ShffFXxK6h5UsYqZRKtVtbf6DTGUQxLL029A4AziAAdgNx4_ltxcsDSjPJ8N-Z_p9r089ebfg4TsbfrWvuZn1MIyF9_YgJb8mBxl72uXI9XVLzA/s400/Image_10S.jpg" style="max-width: 100%;" width="516" /></div> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> তথাপি গেমিং পারফরম্যান্স এর জন্য AMD প্রসেসরের কোন তুলনাই হয়না। তবে AMD বেইজ যুক্ত প্রসেসর/মাডারবোর্ড গুলো অতিরিক্ত তাপ তৈরি করে যাতে মনে হয় বোর্ডের ক্যাপাসিটরগুলো বোধ হয় উড়ে যাবে। অপরদিকে Intel এর এই সব বালাই নাই। সব Cool & Silent. ব্যক্তিগতভাবে দুটো কোম্পানীরই ব্যবহার করার সুবিধা হয়েছে। তবে মনে হয়েছে কি কারনে যেন তাপ বেশী হলেও এমএমডির গতিতা বেশী। যাইহোক আমার কথা শুনে হয়ত Intel অনুগামীরা খ্যাতে যেতে পারেন। এখানে মূলত আমি তর্কের জন্য আসি নাই, বিষয় গুলো শেয়ার করতে এসেছি। এবং মূল কথা হল আপনি যেটিই ক্রয় করুন না কেন তা ব্যান্ড দেখে ক্রয় করাটা ভাল।</div> <h2 style="background-color: white; border-bottom: 3px solid rgb(133, 160, 208); color: #0c386e; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 1.4em; font-weight: normal; margin: 0px; padding: 0px 0px 3px;"> কোথায় পাওয়া যাবে মেইনবোর্ড এবং বাংলাদেশে অনুমোদিত পরিবেশকদের তালিকা</h2> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> উপরে যে কয়েকটি ব্রান্ডের কথা বললাম তার প্রতিটিই বাংলাদেশে পাওয়া যায়। মূলত এই সকল বোর্ড গুলো বাংলাদেশের বিভিন্ন অনুমোদিত প্রতিষ্ঠান মূল কোম্পানী হইতে আমদানী করে থাকে। এবং মূল কোম্পানী চুক্তি মোতাবেক যাকে মনোনীনত করেন তাকে কান্ট্রি ডিস্ট্রিবিউটর বলা হয়। প্রথমত বাংলাদেশী ডিস্ট্রিবিউটর কম্পিউটার যন্ত্রাংশ আমদানী করেন অতপর তারা দেশের সকল জেলাতে তাদের রিসেলার নির্বাচিত করে উক্ত বোর্ডগুলো বাজার জাত করনের ব্যবস্থা করেন। সুতরাং আপনার নিকটস্থ শহরেই এই সকল যন্ত্রাংশটি সহজেই পাবেন।  বাংলাদেশে বিভিন্ন কোম্পানীর যারা মাডার বোর্ড আমদানী করেন সেই সকল কান্ট্রি ডিস্ট্রিবিউটর এর তালিকা আপনাদের সামনে পেশ করছি।</div> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> <img alt="" border="0" height="332" src="https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhSYQHTzvn8tsH9lgl-I00LkNawSgxZySwmLFNzY5H6K5tOnd8K3f0qF1IrNJCrwimlAUjuFx6TpxKLDiV_lctR5-IYOHj6IlG3ib6UvMh6eaPrt7tXV6zMl2tdDwHRTE1T8tVVN4mSSA/s400/asus-9-series.jpg" style="max-width: 100%;" width="536" /></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;">১। গিগাবাইট ব্রান্ড নামে সকল প্রডাক্ট যেমনঃ মাডারবোর্ড, ডিভিডি রম আমদানীতে অনুমোদিত পরিবেশক স্মার্ট টেকনোলজিস লিঃ।</li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> ওয়েব সাইটঃ <a href="http://www.smart-bd.com/" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;">www.<strong>smart</strong>-<strong>bd</strong>.com</a></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;">২। আসুস ব্রান্ড নামে সকল প্রডাক্ট যেমনঃ মাডারবোর্ড, ডিভিডি রম, মনিটর আমদানীতে অনুমোদিত পরিবেশক গ্লোবাল ব্রান্ড প্রাঃ লিঃ</li> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;">ওয়েব সাইটঃ<a href="http://www.globalbrand.com.bd/" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;"> </a><a href="http://www.globalbrand.com.bd/" rel="nofollow" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;">http://www.globalbrand.com.bd</a><br />৩। এম.এস.আই ব্রান্ড নামে সকল প্রডাক্ট যেমনঃ মাডারবোর্ড, ডিভিডি রম, এজিপি কর্ড আমদানীতে অনুমোদিত পরিবেশক কম্পিউটার সোর্স লিঃ এবং ইউসিসি প্রাঃ লিঃ</li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> ওয়েব সাইটঃ <a href="http://www.ucc-bd.com/" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;">http://www.ucc-bd.com</a>,  <a href="http://www.computersourcebd.com/" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;">http://www.computersourcebd.com/</a></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;">৪। ফক্সকন ব্রান্ড নামে সকল প্রডাক্ট যেমনঃ মাডারবোর্ড, এজিপি কর্ড আমদানীতে অনুমোদিত পরিবেশক কম্পিউটার সোর্স লিঃ</li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> ওয়েব সাইটঃ <a href="http://www.computersourcebd.com/" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;">http://www.computersourcebd.com/</a></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;">৫। বায়োস্টার  ব্রান্ড নামে সকল প্রডাক্ট যেমনঃ মাডারবোর্ড, এজিপি কর্ড আমদানীতে অনুমোদিত পরিবেশক বিসনেসলিংক কম্পিউটারস লিঃ</li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> ওয়েব সাইটঃ <a href="http://www.businesslinkbd.com/" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;">http://www.businesslinkbd.com/</a></div> <ul style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px; list-style: none outside none; margin: 30px; padding: 0px;"> <li style="background: url("../images/bullet.gif") 0.2em 0.5em no-repeat; list-style-type: none; margin: 13px 0px; padding: 0px 0px 0px 25px;">৬। এসরক ব্রান্ডের মাডারবোর্ড আমদানীতে অনুমোদিত পরিবেশক কম্পিউটার সিটি টেকনোলজিস লিঃ</li> </ul> <div style="background-color: white; font-family: SolaimanLipi, Arial, Vrinda; font-size: 16.256px;"> ওয়েব সাইটঃ <a href="http://www.comcitybd.com/" style="border-bottom: 1px dotted rgb(12, 56, 110); color: #0c386e; text-decoration-line: none;">http://www.comcitybd.com</a></div> </div> <a href='http://mediafire.com'></a>

মাদারবোর্ড সম্পর্কে কিছু খুটিনাটি তথ্য

কোন ব্যান্ডের মাডারবোর্ড গুলো ভাল? হুম কঠিন একটি প্রশ্ন! উপরের আলোচনাতে বলেছিলাম প্রসেসর সমর্থিত দুটি কোম্পানীর বেজে (AMD, Intel) বিভিন্...

বিস্তারিত »